আভামন্ডল - HUMAN AURA- RajYogaBD

🌀🌀 *🌀🌀 *আভামন্ডল* 🌀🌀
****************************

🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l

🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l

🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l

🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l

💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l

💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l

💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l


🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l

❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤* 🌀🌀
****************************

🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l

🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l

🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l

🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l

💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l

💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l

💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l


🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l

❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন