🌟 মকর সংক্রান্তির তাৎপর্য 🌟
মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে প্রতি বছর লাখ লাখ পুণ্যার্থী বিভিন্ন নদীর সঙ্গমে যায় পুণ্য স্নান করতে l এই শুভ দিনে মানুষ তিল দানের সঙ্গে সঙ্গে অন্য অনেক জিনিসও দান করে থাকে l বাস্তবে এই স্থূল পরম্পরার ভিতরে এক আধ্যাত্মিক রহস্য লুকিয়ে আছে l
এখন কলিযুগের অন্তিম সময় চলছে l সমগ্র মানব জাতি এখন দুঃখী আর অশান্ত l তারা নানাভাবে বিদ্ধস্ত l প্রত্যেকেই এই দুঃখের পৃথিবীর পরিবর্তন চাইছে l এমন এক সময় বিশ্ব সৃষ্টিকর্তা পরমাত্মা শিব কলিযুগ আর সত্যযুগের সন্ধিকাল অর্থাৎ এই সঙ্গম যুগে ব্রহ্মার শরীরে অবতরিত হয়েছেন।
ভক্তিমার্গের পুরুষোত্তম মাসে দান - পূণ্যের অনেক মহত্ব মনে করা হয়, ঠিক তেমনই এই পুরুষোত্তম সঙ্গম যুগে, জ্ঞান স্নান করে নিজেদের খারাপ গুণের দান করলে, প্রতি আত্মা উত্তম পুরুষ হতে পারে l এইদিন মানুষ তিল দান করে, এর অর্থ হলো, আমাদের সংস্কারে যে আসুরী গুণ মিলে গেছে, তার দান করে শুদ্ধ বা দিব্য সংস্কার ধারণ করা l প্রত্যেক মানুষের মধ্যে ঈর্ষা - দ্বেষ - হিংসা এমন আরো অনেক কু সংস্কার যে মিশে গেছে, সেই সংস্কারের দান আর সু সংস্কার বা দিব্য সংস্কার গ্রহণ l পরমাত্মার আজ্ঞা হলো আমাদের মধ্যে তিলমাত্র খারাপ অভ্যাসের দান করে দিয়ে দিব্য গুণে সমৃদ্ধ করতে হবে নিজেদের l দিতে হবে তিলাঞ্জলী l যেমন মানুষ গঙ্গাস্নান নিজে করে, অন্যকেও করিয়ে খুশী হয় এই ভাবনায় যে এতে তারা শুদ্ধ হবে, পবিত্র হবে l তেমনই এখন শিববাবা আমাদের বলছেন ---- এই পবিত্রতা আসবে একমাত্র জ্ঞান গঙ্গায় স্নান করলে, নিজেরা পাবো জীবনমুক্তি, অন্যদেরও দেখাবো মুক্তি আর জীবনমুক্তির পথ l যেমন নবান্ন বা নতুন ফসল উৎপন্ন হলে মানুষ খুশী হয়, উৎসব পালন করে, তেমন আমরা প্রকৃত অবিনাশী খুশী তখনই অর্জন করবো, যদি আমরা আমাদের ভিতরে থাকা খারাপ স্বভাবকে বর্জন করতে পারি l এই ফসল কাটার সময় বাংলা মাস হিসেবে পৌষ মাসের অন্তিম দিনকে মনে করা হয় l যা ইংরাজী মাস হিসাবে ১৪ ই জানুয়ারী হয়ে থাকে l এই সময় রাশিগত পরিবর্তনও হয়ে থাকে l তাই একে সংক্রমণ কালও বলা হয় অর্থাৎ এক দশা থেকে অন্য দশায় যাওয়ার সময় l এই সংক্রমণ কাল হলো সেই মহান সময়ের স্মরণ যা কলিযুগের অন্তিমে এবং সত্যযুগের আরম্ভের মাঝে ঘটে থাকে l এই সংক্রমণ কালে জ্ঞান সূর্য পরমাত্মাও রাশি পরিবর্তন করেন l তিনি পরমধাম ছেড়ে সাকার দুনিয়ায় অবতরিত হন l সংসারের ক্রান্তির পিছনে এক উদ্দেশ্য থাকে --- যা পরিবর্তনের l এই পরিবর্তন সাময়িক l মানুষ এখন সম্পূর্ণ পরিবর্তন চাইছে l সত্যযুগের খুশীর আধার হলো এখনকার সংস্কারের পরিবর্তন l এই ক্রান্তির পরে সৃষ্টিতে আর কোনো ক্রান্তিবা বা পরিবর্তনই হয় নি l সংক্রান্তির এই উৎসব হলো সঙ্গম যুগে ঘটে যাওয়া সেই মহান ক্রান্তি বা পরিবর্তনকে স্মরণ l
স্নান -- ব্রাহ্ম মুহূর্তের স্নান হলো সেই জ্ঞান স্নানের স্মরণ l
তিল ভোজন -- তিল ভোজন, অন্যকে দানেরও এক রহস্য আছে l বাস্তবে খুব ছোটো ছোটো জিনিসের তুলনা তিলের সঙ্গে করা হয় l আত্মাও অতি সূক্ষ্ম l অর্থাৎ তিল হলো আত্মা স্বরূপে স্থিত হওয়ার স্মরণ l
তিলের লাড্ডু খাওয়া -- তিল আলাদা করে খেলে তেতো লাগে l অর্থাৎ একা থাকার অর্থ ভারী ভাবের অনুভব হওয়া l আর লাড্ডু হলো একত্রিত এবং মিষ্টতার প্রতীক l
তিল দান -- দান করলে ভাগ্যের পরিবর্তন হয় l তাই বর্তমানের এই সঙ্গম যুগে পরমাত্মাকে নিজের ছোটো ছোটো দুর্বলতার দান করতে হবে l সৌভাগ্যের সূর্যের উদয় করতে হবে l
আগুন জ্বালানো -- আগুন সমস্ত জিনিসকে শুদ্ধ এবং পরিবর্তন করে l সন্ন্যাসী এবং যোগীরা যজ্ঞের আগুন প্রজ্জ্বলিত করে ঈশ্বরের আহ্বান করে, স্মরণ করে ঈশ্বরের, এতে কেবল তাদেরই জন্ম - জন্মান্তরের বিকর্ম ভস্ম হয় না তার সঙ্গে তাদের এই স্মরণের কিরণ সমগ্র বিশ্বকে শুদ্ধ করে শান্তি, পবিত্রতা, আনন্দ, প্রেম এবং শক্তির তরঙ্গ ছড়িয়ে দেয় l
আমরা যদি এই পর্বকে নিম্নলিখিত বিধির দ্বারা পালন করি তাহলে আমরাই কেবল প্রকৃত সুখের প্রাপ্তি করব না, সমগ্র বিশ্বকে দিতে পারব সুখের দান, হতে পারব পরমাত্মার আশীর্বাদের অধিকারী l
❤💛 আপনাদের সবাইকে জানাই মকর সংক্রান্তির শুভকামনা, জানাই পৌষ পার্বণের আন্তরিক শুভেচ্ছা l ঘরে ঘরে আনন্দের উৎসব হতে থাকুক l পবিত্র, শুদ্ধ হোক জগৎবাসী l 🙏
. !! ওম্ শান্তি !!
রাজযোগ , রাজযোগ মেডিটেশন , আধ্যাত্মিক ব্লগ তথ্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
শুভ কামনা আমাদের জীবনে কি কি পরিবর্তন আনতে সক্ষম- RajyogaBD
শুভ কামনা বা শুভ চিন্তা আমাদের জীবনে কি কি পরিবর্তন আনতে সক্ষম .....
🌸 এই শুভ কামনা মানুষের জীবনে এক ঢালের মতো হয়ে দাঁড়ায় .....
🌼 শুভ কামনা বা ভাবনা অনুর্বর জমিতে ফসল ফলাতে সক্ষম l
🌼 শুভ কামনা অর্থহীন ব্যক্তিকে অর্থবান করে তোলার ক্ষমতা রাখে l
🌼 অসুস্থ শরীরকে শুভ কামনা সুস্থ করে তুলতে পারে l
🌼 শুভ কামনার দ্বারা মনের যে কোনো শুভ ইচ্ছা পূর্ণ হতে পারে l
🌼 শুভ কামনা বিরোধী মানুষদের সহযোগী বা বন্ধু করে তুলতে পারে l
🌼 আয়ু বৃদ্ধি করাবার ক্ষমতা রাখে l
🌼 শুভ কামনা একজন মানুষকে বিখ্যাত করে তুলতে পারে l
🌼 শুভ কামনা হালকা ভাব আর খুশির অনুভব করাতে পারে l
🌼 শরীরকে নীরোগী আর শক্তিশালী করে তুলতে সক্ষম l
🌼 শুভ কামনা ঘর, পরিবার এবং সমাজে মান - সম্মান প্রাপ্তি করাতে পারে l
🌼 এই শুভ কামনা হলো এক কবচের মতো l
🌼 যার কাছে এই শুভ কামনার শক্তি থাকে .....সে বিভিন্ন বাধাবিঘ্ন, গ্রহদোষ, বিপদ - আপদ , খারাপ প্রভাব, এমন বিভিন্ন নেগেটিভ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারে l
🌼 এই শুভ কামনার দ্বারা বৃষ্টি আনা সম্ভব l
🌼 শুভ কামনা প্রাকৃতিক বিপর্যয়কেও রোধ করতে সক্ষম l এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় আমাদের রক্ষা করতে সক্ষম l
🌼 এই শুভ কামনা পাপের হাত থেকে মুক্ত করে কোনো মানুষকে পূণ্যাত্মায় পরিণত করতে পারে l
😊😊 আমাদের অবশ্যই এই শুভ কামনা ঈশ্বরকে স্মরণ করে স্বচ্ছ, নির্মল আর পবিত্র হৃদয়ে করা উচিত l তাহলেই তা শীঘ্র ফলদায়ক হয়ে ওঠে l
🙏🙏 এই শুভ কামনার থেকে মূল্যবান আর কিছুই হয় না তাই অন্যের জন্য শুভ কামনা করো .....আর অপরের শুভ কামনায় নিজের ঝুলি পূরণ করো l ভাগ্য পরিবর্তনের এই একমাত্র উপায় l 👍🏻😊🌹
🙏🙏 ওম শান্তি ll 🙏🙏
🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷
🌸 এই শুভ কামনা মানুষের জীবনে এক ঢালের মতো হয়ে দাঁড়ায় .....
🌼 শুভ কামনা বা ভাবনা অনুর্বর জমিতে ফসল ফলাতে সক্ষম l
🌼 শুভ কামনা অর্থহীন ব্যক্তিকে অর্থবান করে তোলার ক্ষমতা রাখে l
🌼 অসুস্থ শরীরকে শুভ কামনা সুস্থ করে তুলতে পারে l
🌼 শুভ কামনার দ্বারা মনের যে কোনো শুভ ইচ্ছা পূর্ণ হতে পারে l
🌼 শুভ কামনা বিরোধী মানুষদের সহযোগী বা বন্ধু করে তুলতে পারে l
🌼 আয়ু বৃদ্ধি করাবার ক্ষমতা রাখে l
🌼 শুভ কামনা একজন মানুষকে বিখ্যাত করে তুলতে পারে l
🌼 শুভ কামনা হালকা ভাব আর খুশির অনুভব করাতে পারে l
🌼 শরীরকে নীরোগী আর শক্তিশালী করে তুলতে সক্ষম l
🌼 শুভ কামনা ঘর, পরিবার এবং সমাজে মান - সম্মান প্রাপ্তি করাতে পারে l
🌼 এই শুভ কামনা হলো এক কবচের মতো l
🌼 যার কাছে এই শুভ কামনার শক্তি থাকে .....সে বিভিন্ন বাধাবিঘ্ন, গ্রহদোষ, বিপদ - আপদ , খারাপ প্রভাব, এমন বিভিন্ন নেগেটিভ শক্তির প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারে l
🌼 এই শুভ কামনার দ্বারা বৃষ্টি আনা সম্ভব l
🌼 শুভ কামনা প্রাকৃতিক বিপর্যয়কেও রোধ করতে সক্ষম l এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় আমাদের রক্ষা করতে সক্ষম l
🌼 এই শুভ কামনা পাপের হাত থেকে মুক্ত করে কোনো মানুষকে পূণ্যাত্মায় পরিণত করতে পারে l
😊😊 আমাদের অবশ্যই এই শুভ কামনা ঈশ্বরকে স্মরণ করে স্বচ্ছ, নির্মল আর পবিত্র হৃদয়ে করা উচিত l তাহলেই তা শীঘ্র ফলদায়ক হয়ে ওঠে l
🙏🙏 এই শুভ কামনার থেকে মূল্যবান আর কিছুই হয় না তাই অন্যের জন্য শুভ কামনা করো .....আর অপরের শুভ কামনায় নিজের ঝুলি পূরণ করো l ভাগ্য পরিবর্তনের এই একমাত্র উপায় l 👍🏻😊🌹
🙏🙏 ওম শান্তি ll 🙏🙏
🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷🌼🌷
শক্তি আর স্নেহ - RajyogaBD
শক্তি আর স্নেহ ⚡
বর্তমান সময়ে আত্মার অধিক প্রয়োজন হলো শক্তির l জন্ম - জন্মান্তর পার করে আত্মা অনেক বিকর্ম রূপী আবর্জনা একত্রিত করে ফেলেছে, যার ফলে আত্মা ভারী আর নির্বল হয়ে গেছে আর এই কারণেই আত্মা তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা অনুসারে কার্য করতে পারে না l যখন আমরা আমাদের আন্তরিক স্রোতের সঠিক প্রয়োগ করতে সক্ষম হই, তখনই শক্তির প্রাপ্তি করি যার প্রভাবে আমরা ভগবানের নিকটে থাকতে সক্ষম হই তথা নিজের লক্ষ্যেও পৌঁছাতে পারি l মনকে সাধারণ, সাংসারিক, সংকুচিত বিচারে রাখা হলো সময় আর উর্জাকে নষ্ট করা l কেননা আত্মা এই প্রকারে নিজের সঙ্কল্প, শক্তি এবং শ্বাসকে ব্যর্থ নষ্ট করে আর পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে তথা ঈশ্বরের সাথও ছেড়ে দেয় l অন্যকে দোষ দেওয়া বা অভিযোগ করা তো এক বাহানা মাত্র l এ হলো আর এক ভুল যা আরো বেশী উর্জা আর শক্তির হ্রাস করে l
এখন এই ধরনের কাজ করার অধিক সময় নেই l এই বিষয়কে বোঝার চেষ্টা করুন যে আমাদের প্রত্যেকের শক্তির প্রয়োজন আর তা বৃদ্ধিরও প্রয়োজন l যেমন যেমন শক্তির বৃদ্ধি পাবে, তেমনই স্নেহও বাড়তে থাকবে l
☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀
বর্তমান সময়ে আত্মার অধিক প্রয়োজন হলো শক্তির l জন্ম - জন্মান্তর পার করে আত্মা অনেক বিকর্ম রূপী আবর্জনা একত্রিত করে ফেলেছে, যার ফলে আত্মা ভারী আর নির্বল হয়ে গেছে আর এই কারণেই আত্মা তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা অনুসারে কার্য করতে পারে না l যখন আমরা আমাদের আন্তরিক স্রোতের সঠিক প্রয়োগ করতে সক্ষম হই, তখনই শক্তির প্রাপ্তি করি যার প্রভাবে আমরা ভগবানের নিকটে থাকতে সক্ষম হই তথা নিজের লক্ষ্যেও পৌঁছাতে পারি l মনকে সাধারণ, সাংসারিক, সংকুচিত বিচারে রাখা হলো সময় আর উর্জাকে নষ্ট করা l কেননা আত্মা এই প্রকারে নিজের সঙ্কল্প, শক্তি এবং শ্বাসকে ব্যর্থ নষ্ট করে আর পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে তথা ঈশ্বরের সাথও ছেড়ে দেয় l অন্যকে দোষ দেওয়া বা অভিযোগ করা তো এক বাহানা মাত্র l এ হলো আর এক ভুল যা আরো বেশী উর্জা আর শক্তির হ্রাস করে l
এখন এই ধরনের কাজ করার অধিক সময় নেই l এই বিষয়কে বোঝার চেষ্টা করুন যে আমাদের প্রত্যেকের শক্তির প্রয়োজন আর তা বৃদ্ধিরও প্রয়োজন l যেমন যেমন শক্তির বৃদ্ধি পাবে, তেমনই স্নেহও বাড়তে থাকবে l
☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀
সূক্ষ্ম পাপ কি ❓RajyogaBD
😣😣😣😣😣😣😣😣
👽 সূক্ষ্ম পাপ কি ❓👽
💥 কারোর নিন্দা করা l
💥 কারোর সমন্ধে ভুল ধরনা পোষণ করা l
💥 কাউকে দুঃখ দেওয়া l
💥 কারোর সম্বন্ধে মিথ্যা অনুমান করা l
💥 কারোর প্রতি কুদৃষ্টি রাখা l
💥 কারোর সম্বন্ধে টিপ্পনী কাটা l
💥 কারোর ভাবনায় আঘাত দেওয়া l
💥 কারোর নিরাদর করা l
💥 কাউকে ব্যর্থ কথা শোনানো এবং শোনা l
💥 কাউকে কড়া কথা বলে আঘাত দেওয়া l
😊 মনকে ❤ এমন সমস্ত বিষয় থেকে মুক্ত রাখো, উদার রাখো ....❤❤
🙏 ওম শান্তি ll 🙏 🌺🌺
👽 সূক্ষ্ম পাপ কি ❓👽
💥 কারোর নিন্দা করা l
💥 কারোর সমন্ধে ভুল ধরনা পোষণ করা l
💥 কাউকে দুঃখ দেওয়া l
💥 কারোর সম্বন্ধে মিথ্যা অনুমান করা l
💥 কারোর প্রতি কুদৃষ্টি রাখা l
💥 কারোর সম্বন্ধে টিপ্পনী কাটা l
💥 কারোর ভাবনায় আঘাত দেওয়া l
💥 কারোর নিরাদর করা l
💥 কাউকে ব্যর্থ কথা শোনানো এবং শোনা l
💥 কাউকে কড়া কথা বলে আঘাত দেওয়া l
😊 মনকে ❤ এমন সমস্ত বিষয় থেকে মুক্ত রাখো, উদার রাখো ....❤❤
🙏 ওম শান্তি ll 🙏 🌺🌺
ড্রামার জ্ঞান আমাদের কিভাবে সাহায্য করে- RajYogaBD
ড্রামার জ্ঞান আমাদের কিভাবে সাহায্য করে
👌 ড্রামার জ্ঞান আমাদের অচল - অডল বানিয়ে দেয় l
👌 ফুলস্টপ দিতে সাহায্য করে l
👌 পজেটিভ হতে সাহায্য করে l
👌 সাক্ষী হতেও সাহায্য করে l
👌 ড্রামার জ্ঞান আমাদের নিশ্চিত হতেও সাহায্য করে l
👌 আমাদের সাহসী করে তোলে l
👌 আমাদের যে কোনো ঘটনা স্বীকার করে নেওয়ার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে l
👌 আমাদের আসল ঘরের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় l
👌 একরস স্থিতি তৈরীতে সাহায্য করে l
👌 আমাদের ত্রিকালদর্শী করে দেয় l
👌 কর্মের গুহ্য রহস্য উন্মোচন করে l
👌 সঠিক কর্মের দিক নির্দেশ করে l
👌ক্ষমাশীল করে তোলে l
👌 আমাদের পুণ্য কর্মে প্রেরিত করে l
👌💥👌💥👌💥👌💥💥👌💥
👌 ড্রামার জ্ঞান আমাদের অচল - অডল বানিয়ে দেয় l
👌 ফুলস্টপ দিতে সাহায্য করে l
👌 পজেটিভ হতে সাহায্য করে l
👌 সাক্ষী হতেও সাহায্য করে l
👌 ড্রামার জ্ঞান আমাদের নিশ্চিত হতেও সাহায্য করে l
👌 আমাদের সাহসী করে তোলে l
👌 আমাদের যে কোনো ঘটনা স্বীকার করে নেওয়ার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে l
👌 আমাদের আসল ঘরের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় l
👌 একরস স্থিতি তৈরীতে সাহায্য করে l
👌 আমাদের ত্রিকালদর্শী করে দেয় l
👌 কর্মের গুহ্য রহস্য উন্মোচন করে l
👌 সঠিক কর্মের দিক নির্দেশ করে l
👌ক্ষমাশীল করে তোলে l
👌 আমাদের পুণ্য কর্মে প্রেরিত করে l
👌💥👌💥👌💥👌💥💥👌💥
আভামন্ডল - HUMAN AURA- RajYogaBD
🌀🌀 *🌀🌀 *আভামন্ডল* 🌀🌀
****************************
🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l
🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l
🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l
🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l
💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l
💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l
💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l
🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l
❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤* 🌀🌀
****************************
🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l
🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l
🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l
🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l
💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l
💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l
💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l
🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l
❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤
****************************
🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l
🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l
🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l
🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l
💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l
💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l
💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l
🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l
❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤* 🌀🌀
****************************
🔴 আভামন্ডল আমাদের সুরক্ষা চক্র, বিজ্ঞানের স্তরে সম্বোধন করার জন্য একে আমরা Antenna বলে সম্বোধিত করতে পারি l
🌀 পুরানো দিনে যেমন antenna তরঙ্গকে আকর্ষণ করে আমাদের টিভিতে পাঠাতো, আমাদের আভামণ্ডলেরও তেমনই কাজ l এই আভামন্ডল ব্রহ্মাণ্ডের তরঙ্গকে আকর্ষণ করে l
🌀 মন, আভামন্ডল এবং সূক্ষ্ম শরীর এ সব একই, কেবল আলাদা - আলাদা স্তরে নাম পৃথক l
🌀 আমাদের শরীরে তিনটি মুখ্য নাড়ি আছে --- ইরা, পিঙ্গলা এবং সুষুম্না l ইরা শরীরের বাম দিকে, পিঙ্গলা শরীরের দক্ষিণ দিকে আর সুষুম্না নাড়ি স্পাইনাল কর্ডের উপরে থাকে l শরীরের যে অংশে এই তিন নাড়ি মিলিত হয়, সেই জায়গায় চক্রের নির্মাণ হয় l এই তিন নাড়ি আমাদের শরীরের সাত জায়গায় মিলিত হয়, এই সাত জায়গায় আমাদের চক্র হয় l যেই চক্র ভারসাম্যহীন হয়, সেই চক্রের সম্বন্ধিত জায়গায় রোগ উৎপন্ন হয় l এই সাত চক্রের সুরক্ষার উর্জাকেই আভামন্ডল বলা হয় l
💥 এই আভামন্ডল পজেটিভ এবং নেগেটিভ তরঙ্গকে জমা করে, আপনি যেমন শব্দ শুনবেন তার আধারে আপনার আভামন্ডল পোষিত হবে অথবা ক্ষীণ হবে l এই আভামণ্ডলের বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণেই আপনার মধ্যে পজেটিভিটি বা নেগেটিভিটির পরিমাণ বাড়তে বা কমতে থাকে l
💥 সাধু - সন্তদের আভামন্ডল এমন বিকশিত হয় যে, তারা তাদের কাছে আসা নেগেটিভিটিকে পজেটিভিটিতে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখেন l কিন্তু আমরা এমন করতে পারি না কারণ, আমাদের উর্জা প্রথম থেকে এমন পোষিত থাকে না যে সামনের নেগেটিভ তরঙ্গকে দূর করতে পারি বরঞ্চ সামনের জনের নেগেটিভ তরঙ্গ আমাদের আভামণ্ডলের ক্ষতি করতে পারে l আপনারা দেখে থাকবেন, সাধু - সন্তদের কাছে অনেকক্ষণ বসে থাকতে ইচ্ছা করে কারণ তাঁদের পজেটিভ তরঙ্গ আমাদের আকর্ষণ করে আর আমাদের আভামন্ডল বিকশিত হতে থাকে l তাই আমাদের মন সেখান থেকে উঠে আসতে চায় না আর এর বিপরীত স্বভাবের কোনো ব্যক্তি এলে আমাদের মন চায়, তিনি কখন চলে যাবেন l এর অর্থ আমাদের আভামন্ডল তার নেগেটিভ তরঙ্গের কারণে ক্ষীণ হতে থাকে আর তাই আমাদের মন তার উপস্থিতি চায় না l এই সমস্ত প্রক্রিয়া সূক্ষ্ম জগতে সম্পন্ন হয় l
💥 এমন বলা হয় যে, যে কোনো রোগের উৎপত্তি প্রথমে সূক্ষ্ম শরীরে হয়, তার অনেক পরে সেই রোগের লক্ষণ আমাদের স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় কারণ সূক্ষ্ম শরীরের চক্র ভারসাম্যহীন হওয়ার ফলে সেই চক্র সম্বন্ধিত জায়গার রোগ স্থূল শরীরে প্রকাশ পায় l আমাদের আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণে চক্র ভারসাম্যহীন হয়ে যায় l আর আভামণ্ডলের সুরক্ষা ক্ষীণ হওয়ার কারণ নেগেটিভ তরঙ্গের প্রভাব তাই সর্বদা নিজেকে চেক করুন, আর নিজের মধ্যে কোনো নেগেটিভ শক্তির প্রভাব আসতে দেবেন না l
🌀 আমাদের আভামন্ডল ধ্যান করার কারণে, মন্ত্র জপের কারণে বা সাধনার কারণে বিকশিত হতে থাকে, আর ক্রোধ করা, মিথ্যা বলা, কারোর নিন্দা করা, মন্দ কর্ম করা, ব্রহ্মচর্য পালন না করা , কাউকে কষ্ট দেওয়া বা কোনো প্রাণীর প্রতি হিংসা করার কারণে অনেক ক্ষীণ হতে থাকে l
❤💚💛❤💚💛❤💚💛❤
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)