নিজের প্রতি ধৈর্য রাখা হলো আত্মবিশ্বাস

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*পরিবারের প্রতি ধৈর্য রাখা হলো তাদের প্রতি ভালোবাসার নমুনা ----*
*অন্যের প্রতি ধৈর্য রাখা হলো তাদেরকে সম্মান প্রদর্শন ----*
*নিজের প্রতি ধৈর্য রাখা হলো আত্মবিশ্বাস ----*
*আর ভগবানের প্রতি ধৈর্য রাখা হলো তাঁর প্রতি 'বিশ্বাস' ----*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন ধৈর্য ধরতে পারি ----*

🌹🌹মধুবন 🌹🌹

☀❣☀❣☀❣☀❣☀❣☀

ভালো ব্যবহার পাবার প্রত্যাশা

অমূল্য মোতি*😊

২৬ - ০৯ - ১৯

*আমরা মানুষের প্রতি যেই ভাবের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করি ----তাদের থেকে আমরাও ঠিক তেমনই ব্যবহার প্রাপ্ত করি ----।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

☘🌻☘🌻☘🌻☘

নির্জন তপস্যা বনাম ধৈর্য

অমূল্য বচন*👌

*পাহাড়ে বসে তপস্যা করা তো সহজ, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে এবং পরিবারের সকলের সঙ্গে থেকে ধৈর্য রাখা কঠিন ----এই হলো প্রকৃত তপস্যা ।*

🙏🙏ওম শান্তি 

আমরা কাদেরকে সাথী পছন্দ করবো

আত্মকৃতি স্নেহ মোতি*☀☀

২৬ - ০৯ - ১৯

*আমরা আমাদের সময় সেইসব মানুষের সঙ্গে কাটাবো, যারা আমাদের হিতৈষী, আর যারা আমাদের লক্ষ্য প্রাপ্তিতে সাহায্য করবে, আমরা নিজেদের সঙ্গদোষ থেকে রক্ষা করার জন্য সদা এমন সাথী পছন্দ করবো, যার চেহারা নয়, মন খুব সুন্দর ।*

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

❤💚❤💚❤💚❤💚❤

ঘৃণার পরিবর্তে ভালো গুণকে স্মরণ করুন

ওম শান্তি 🙏

*যখন আপনার মনে কারোর প্রতি ঘৃণার জন্ম নেয়, তখন শীঘ্রই তার ভালো গুণকে স্মরণ করুন ।*

🧚‍♀🧚‍♀ *বি.কে.সিস্টার শিবানী*🧚‍♀🧚‍♀

🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚

ঈশ্বরের প্রতিই আকর্ষণ

অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

২৭ শে সেপ্টেম্বর :-- *সকলের মধ্যে ঈশ্বরই বিশেষত্ব ভরেন, তাই আমাদের আকর্ষণ ঈশ্বরের প্রতিই হওয়া উচিত ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

💧💧💧💧💧💧💧💧

স্বীকার করে নেওয়াই তাকে বাড়িয়ে তোলার আধার

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*নিজের জীবনে যা কিছু ভালো পূর্ব থেকেই আছে, তাকে স্বীকার করে নেওয়াই তাকে বাড়িয়ে তোলার আধার ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা আমাদের জীবনে থাকা ভালোকে যেন স্বীকার করতে পারি -----*

🌹🌹মধুবন 🌹🌹

☀❣☀❣☀❣☀❣☀❣☀

অব্যক্ত পালনার রিটার্ন পার্ট টু

অব্যক্ত পালনার রিটার্ন* ♦
*_ অচল অটল একরস স্থিতি_* 
❒ ২৭ ❒ ০৯ ❒ ১৯ ❒

এক হচ্ছে - নিজের পরিবার অর্থাৎ সম্বন্ধের বিষয় আর দ্বিতীয় হচ্ছে - প্রাপ্তির বিষয়। এইজন্য *বাপ-দাদা সব সময় বাচ্চাদেরকে হাসিখুশি-ই দেখেন। কখনো সারাদিনের মধ্যে একরস স্থিতি ছাড়া অন্য কোন রস আকৃষ্ট করে না তো? একরস হয়ে গেছো? নষ্টমোহ স্মৃতি স্বরূপ হয়ে গেছো?* এখনতো তবে গীতার যুগ সমাপ্ত হওয়া দরকার। জ্ঞানের প্রালব্ধে এসে গেছো না সবাই! স্মৃতি স্বরূপ হওয়া - এটাই হচ্ছে জ্ঞানের প্রালব্ধ। তাহলে এখন পুরুষার্থ করা সমাপ্ত হয়েছে?

নিজের স্বরূপ এর যে বর্ণনা করো, সেই সকল গুন সব সময় অনুভব করতে থাকো, তাইনা? যখন চাও আনন্দস্বরূপ হয়ে যাও, যখন চাও প্রেম স্বরূপ হয়ে যাও, যে স্বরূপে চাও, যতক্ষণ সময় ধরে চাও, সেই স্বরূপে স্থিত হয়ে যাও, নাকি হয়েই আছো,তাই না?যেগুলো বাবার গুণ l, সেগুলোই বাচ্চাদের গুণ। যেটা বাবার কর্তব্য, সেটাই বাচ্চাদের কর্তব্য। যেটা বাবার স্থিতি, সেটাই বাচ্চাদের স্থিতি - এটাকেই বলা হয় 'সঙ্গম যুগের প্রালব্ধ'। তাহলে প্রালব্ধী স্বরূপ হয়েছো নাকি এখনো পুরুষার্থী আছো? প্রাপ্তিস্বরূপ হয়েছো? প্রাপ্ত করতে হয়, প্রাপ্ত হয় না, কিভাবে হবে, এই ভাষা পরিবর্তন হয়ে গেছে না?

আজ পৃথিবীতে তো কাল আকাশে এইরকম হয় না তো? আজ সমস্যাতে তো কাল সমাধানস্বরূপ এইরকম করো নাতো? *একরস অর্থাৎ এক-ই সম্পন্ন মুডে থাকা, মুড যেন না বদলায়।* বাপ-দাদা বতন থেকে দেখছেন - কোনো কোনো বাচ্চার মুড খুব তাড়াতাড়ি বদলে যায়, কখনো আশ্চর্যবোধক মুড.... কখনো প্রশ্নসূচক মুড.... কখনো হতাশ হয়ে যাবার মুড... কখনো টেনশন - কখনো এটেনশন এইরকম দোলনায় ঝুলছো নাতো? মধুবন থেকে প্রালব্ধ স্বরূপ হয়ে যেতে হবে। বার বার পুরুষার্থ কতদিন পর্যন্ত করতে থাকবে? যেরকম বাবা, সেই রকমই বাচ্চা। বাবার মুড কি কখনো অফ হয়? এখন তো বাবার সমান হতে হবে। মাস্টার হয়েছো, তাইনা? মাস্টার তো বড় হওয়া চাই। নালিশ সব সমাপ্ত হয়েছে? বাস্তবে কথা তো ছোট হয়, কিন্তু চিন্তা করে করে তোমরা সেই কথাকে বড় করে ফেলো। চিন্তা করার দরুন সেই ছোট কথা বড় হয়ে যায়। বেশি চিন্তা করো না। এটা কেন এলো, এটা কেন হল, পরীক্ষা এলে তাতে পাস হতেই হবে। পরীক্ষা কেন এলো, এই প্রশ্ন কি করা হয়? ব্যর্থ এবং প্রয়োজনীয় - এই দুটিকে সেকেন্ডের মধ্যে বিচার করো আর সেকেন্ডেই সমাপ্ত করে দাও। যদি ব্যর্থ হয় তাহলে *অর্ধেক কল্পের জন্য ব্যর্থের পেপার বাক্সে তাকে ফেলে দাও। ব্যর্থের পেপার বাক্স অনেক বড় হয় জজ হও, উকিল নয়।*

❤ অব্যক্ত বাপ-দাদা
(২৭-০৩-১৯৮১)

বিশ্বাসী এবং সৎ ব্যক্তি কুনজরকে ভয় করেন না

শুভ মহালয়া
🌹🌹🌹🌹🌹
💧 *অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

২৮ - ০৯ - ১৯

*একজন বিশ্বাসী এবং সৎ ব্যক্তি কখনোই কোনো অপরিচিত ব্যক্তির নজরকে ভয় করেন না ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

💧💧💧💧💧💧💧💧

জীবন হলো পাশা খেলার মতো

ওম শান্তি 🙏

*জীবন হলো পাশা খেলার মতো, আপনি আপনার পদক্ষেপ আর ফিরিয়ে নিতে পারবেন না, কিন্তু আগামী পদক্ষেপ আরো সুন্দর ফেলতে পারেন ।*

🧚‍♀🧚‍♀ *বি.কে সিস্টার শিবানী*🧚‍♀🧚‍

নবরাত্রির দ্বিতীয় দিন

আজ নবরাত্রির দ্বিতীয় দিন* ।

আমিই সেই শুভ শক্তি । ভক্তগণ দেবী ব্রহ্মচারিণী রূপে আমায় পুজো করেন। 
[ব্রহ্মচারিণী (পূজিতা হন দ্বিতীয়া তিথিতে): নারদের কাছ থেকে দেবী শৈলপুত্রী জানতে পারেন যে, শিবই পূর্বজন্মে তাঁর স্বামী ছিলেন, যাঁর অপমান সইতে না পেরে দক্ষকন্যা সতী আত্মহত্যা করেন ! জানামাত্র, শিবকে এই জন্মেও স্বামীরূপে পাওয়ার জন্য শৈলপুত্রী তপস্যা শুরু করেন ব্রহ্মচারিণী রূপে।] 
মন বুদ্ধির দ্বারা নিজ আসুরী সংস্কারকে ত্যাগ করে পরম ব্রহ্মের শক্তি আমি নিজ শক্তিতে আনয়নকারী চরিত্র ।তাই আজ আমি পূজিত জগৎ সংসারে দেবী ব্রহ্মচারিণী।আমার ডানহস্ত শোভিত শিবশক্তি প্রাপ্ত জপের দ্বারা, এবং বামহস্ত শোভিত পদ্মের দ্বারা যা এই বিশ্ব সংসারে কু থেকে নির্লিপ্ত থাকার প্রতীক হিসেবে।

জ্ঞান বনাম বুদ্ধি

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

👸👸শুভ নবরাত্রি 👸👸

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*জ্ঞান শেখার কারণে আসে, আর বুদ্ধির মান জ্ঞান ধারণ আর ব্যবহারে আনার কারণে আসে ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন সরস্বতী দেবী সমান জ্ঞান স্বরূপ হতে পারি -----*

🌻🌻মধুবন 🌻🌻

☀❣☀❣☀❣

জ্ঞান বনাম বুদ্ধি

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

👸👸শুভ নবরাত্রি 👸👸

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*জ্ঞান শেখার কারণে আসে, আর বুদ্ধির মান জ্ঞান ধারণ আর ব্যবহারে আনার কারণে আসে ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন সরস্বতী দেবী সমান জ্ঞান স্বরূপ হতে পারি -----*

🌻🌻মধুবন 🌻🌻

☀❣☀❣☀❣

নবরাত্রিতে স্বমানের অভ্যাস

নবরাত্রিতে স্বমানের অভ্যাস* ২০১৯🕉

*রবিবার ২৯ শে সেপ্টেম্বর --* 
*আত্ম-ভাব এবং পরমাত্মার স্মরণের অখণ্ড দীপক জাগ্রতকারী আমি আত্মা "চৈতন্য দীপক"।*

*সোমবার ৩০ শে সেপ্টেম্বর ---*
*সর্ব দুঃখী এবং অশান্ত আত্মাদের সুখ - শান্তির অমর বরদান প্রদান করে, সকলের মনোকমনা পূরণকারী, তাদের দুশ্চিন্তা মুক্তকারী আমি আত্মা "মা জগদম্বা"।*

*মঙ্গলবার ১ লা অক্টোবর ----*
*সভ্য এবং সত্য লক্ষণ ধারণকারী, সর্ব আত্মাদের জ্ঞান ধন এবং গুণ রূপী হীরে - মোতির দ্বারা সুসজ্জিতকারী, সুখ - শান্তি এবং সমৃদ্ধির অটুট ভাণ্ডার প্রদানকারী, সর্বের আরাধ্য দেবী কমল পুষ্পের আসনে বিরাজিতা আমি "মা লক্ষ্মী*।

*বুধবার ২ রা অক্টোবর ---* 
*জ্ঞান সাগর থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান বিন্দুর চিন্তনে মগ্ন, জ্ঞান বীণার ঝংকারের দ্বারা মানবকে অজ্ঞান অন্ধকার থেকে প্রকাশের পথে আনয়নকারী, আমি আত্মা শ্বেত বস্ত্রধারিণী, হংসবাহিনী, বিদ্যার দেবী, ব্রহ্মাকুমারী, "মা সরস্বতী"।*

*বৃহস্পতিবার ৩ রা অক্টোবর ---*
*আমি উজ্জ্বল, নির্মল, সর্ব ঈশ্বরীয় প্রাপ্তিতে সম্পন্ন, অসন্তুষ্ট আত্মাদের সন্তুষ্টি প্রদানকারী, "মা সন্তোষী"।*

*শুক্রবার ৪ ঠা অক্টোবর ----*
*মনুষ্য আত্মাদের বিভিন্ন জন্মের আসুরী স্বভাব - সংস্কারকে নাশকারী, দেহভাবের উপর বিজয় প্রাপ্তকারী, আমি "মা কালী"।*

*শনিবার ৫ ই অক্টোবর ----*
*সদগুরুর থেকে প্রাপ্ত বরদানের বণ্টনকারী, আমি "দানী, মহাদানী, বরদানী আত্মা"।*

*রবিবার ৬ ই অক্টোবর ---*
*"এক বাবা দ্বিতীয় আর কেউই নয়" এমন তপস্যায় রত, প্রতিটি ইন্দ্রিয়ে পবিত্রতার শক্তিতে ভরপুরকারী আমি "প্রকৃত পার্বতী"।*

*সোমবার ৭ ই অক্টোবর ---*
*স্ব, বাবা, ড্রামা আর পরিবারের প্রতি নিশ্চিত, আমি নিশ্চয়বুদ্ধি "বিজয়ী আত্মা"।*

*মঙ্গলবার ৮ ই অক্টোবর ---*
*আমি আত্মা দেহ - ভাব, বিকার এবং ব্যর্থের উপর বিজয় প্রাপ্তকারী, জ্ঞানের অস্ত্র - শস্ত্রে সজ্জিতা "বিজয়ী রত্ন"।*

🌸🌸 *ওম শান্তি, দিব্য আত্মন*🌸🌸

নবদুর্গার সুচনা পর্বে আমার প্রথম রুপ শৈলপুত্রী

আশ্বিন মাসের পিতৃপক্ষের সূচনার পরেই নবদুর্গার সূচনা পর্বে দুর্গার প্রথম রূপ শৈলপুত্রী হিসেবে আমি শ্রেষ্ঠ আত্মা পূজিত হই। যোগি গণ আমার শক্তি প্রাপ্ত করার লক্ষ্যে মুলাধার চক্রে নিজ মনকে সন্নিবেশ করেন। আমিই সেই শুভশক্তি, যা পরমপিতা পরমাত্মার থেকে প্রাপ্ত করে নিজ শক্তিতে মহীয়ান।

সৃষ্টি রূপী শোকেসে কোথায় আছে আমার স্হান ?

চেক করো ……সৃষ্টি রূপী শোকেসে কোথায় আছে …… আমার স্হান ?

🍁 যেমন এক বাসনের দোকানে অনেক বাসন ভরে পড়ে থাকে , তার মধ্যে কিছু বাসন এমনি হয় যেগুলি ধুলোমাটি তে আটকে থাকে | দোকানের মালিক 😃 ঐ বাসন গুলোকে দেখে পর্য্যন্ত না , কিছু বাসন এমনি থাকে , যেগুলির ওপর পড়া ধুলো কে রোজ কাপড় দিয়ে ঝেড়ে দেওয়া হয় |

👉😊 আর অনেক অল্প এমন আছে , যেগুলোকে অনেক সযত্নে পরিস্কার কাপড় দিয়ে পুছে শোকেসে রাখা হয় , যাতে দেখে লোকে আকর্ষিত হয়ে কিনতে আসে | এই প্রকারের এই সৃষ্টি রূপী গোদামে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের মনুষ্যাত্মা ভরে আছে | কিছু এমনি আছে , যারা ধুলোয় ভরা বাসনের মতো কাম , ক্রোধ , লোভ মোহ আর অহঙ্কার আদি বিকারে জড়িয়ে আছে | 
এমনি আত্মারা স্বয়ং কোনো কাজে আসে না , কারণ নিজে নিজের ধুলো ঝাড়তে পারে না , আর অন্যরা ঝেড়ে দেবে তাতে ও তৈরী না | এইজন্য তাদের দিকে সৃষ্টির মালিকের নজর ই যায় না |
🍁কিছু আত্মারা এমন আছে , যারা বিকার রূপী ধুলোর থেকে ঝেড়ে নিজের তন মন কে চমকাতে শিখে গেছে , এমন আত্মার ওপরে সৃষ্টির মালিকের নজর যায় আর তারা ঝেড়ে পুছে অর্থাত মুরলী দ্বারা রোজ তাদের চমক কে আরো বাড়িয়ে দেন |

🔥 আর ও অনেক অল্প আত্মারা আছে , যারা কোহিনুর হীরের 💥 মত চমকাতে থাকে , যাদের সৃষ্টির মালিক শিব পরমপিতা প্রতিদিন নিজের কাছে ডেকে নিজের হাত দিয়ে , অসীম স্নেহে আদর করে সাজিয়ে সৃষ্টির শোকেসে রাখেন | আর তাদের দেখে ই অন্য আত্মারা ভগবানের দিকে আকর্ষিত হয়ে থাকে | তো আসুন , স্বয়ং কে চেকিংগ করি , …… আমি এর মধ্যে কোন প্রকারের আত্মা … আর আমার স্হান কোথায় ???

ভালো মানুষ হওয়া বেশী গুরুত্বপূর্ণ

ওম শান্তি 🙏

*মানুষের সাথে বিনম্র হওয়া শিখুন, গুরুত্বপূর্ণ হওয়া জরুরী কিন্তু ভালো হওয়া বেশী গুরুত্বপূর্ণ ।*

🧚‍♀🧚‍♀ *বি.কে.সিস্টার শিবানী*🧚‍♀🧚‍♀

🦚🦚🦚🦚🦚🦚🦚

পরম্পরার বনাম জ্ঞানের আধারে কর্ম

অমূল্য মোতি*😊

২৯ - ০৯ - ১৯

*বেশীরভাগ মানুষ পরম্পরার মর্যাদা রাখার জন্য কর্ম করে, সেখানে সত্য জ্ঞানের আধারে খুব কম মানুষই কর্ম করে ।*

🌹🌹ওম শান্তি 🌹🌹

🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸🌸

হাসি আত্মার উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়

অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

৩০ শে সেপ্টেম্বর :-- *হাসিখুশী মানুষের সঙ্গ সুগন্ধীর দোকানের মতো, কিছু যদি নাও কেনো, আত্মার উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয় ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

💧💧💧💧💧💧💧

আত্মার মূল গুণ হলো সত্যতা

আত্মকৃতি স্নেহ - মোতি*☀

৩০ - ০৯ - ১৯

*আমরা নিজের জন্য কখনোই দুর্বল শব্দ বা অপশব্দের প্রয়োগ করবো না, কেননা আমাদের আত্মা সব শুনতে পায়, আত্মার মূল গুণ হলো 'সত্যতা' , তাই আমরা যাই বলি না কেন, আত্মা তাকেই সত্য মনে করে গ্রহণ করবে ------আমরা আত্মাকে শক্তিশালী করার জন্য পরমাত্মা শিবের স্মরণে দৃঢ় হবো ।*

🍅🍅ব্রহ্মাকুমারীজ 🍅🍅

❤💚❤💚❤💚❤💚❤💚❤

স্নেহ দানকারী শীতলা দেবী

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

🌸শুভ নবরাত্রি 🌸

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*অন্যকে ঘৃণা করে আমরা কোনোকিছুই জিততে পারি না, আর অন্যকে স্নেহ করে আমরা কোনোকিছুই হারাই না ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন সকলকে স্নেহ দানকারী শীতলা দেবী হতে পারি -----*

🌹🌹মধুবন 🌹🌹

☀❣☀❣☀❣☀❣☀❣☀

শিবশক্তির জীবন কাহিনী

শিবশক্তির জীবন কাহিনী*👸

🇮🇳 *ভারতে শক্তি পূজন এবং নবরাত্রির অনেক গুরুত্ব l আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে এই শক্তিরা কে ? তাঁদের এতো গায়ন কেন ?*

👸 *ধন - জ্ঞান এবং শক্তি প্রাপ্তির উৎস হলো এই দেবী l*

*আমরা জানি যে, প্রত্যেক মানুষেরই এই তিনটি জিনিসের আবশ্যক l ধনের অভাবে অনেক আবশ্যক কার্যও আটকে যায় l*

✴ *তাই মানুষ তার জীবনের অনেকটা সময় এই অর্থ উপার্জনে ব্যয়িত করে l অর্থের প্রাপ্তির কারণে মানুষ লক্ষ্মী পূজা করে l*

🕉 *এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, লক্ষ্মীর সমান ধনবান আমরা কিভাবে হতে পারি ❓*

✴ *দ্বিতীয় হলো বিদ্যা বা জ্ঞান l*

🕉 *প্রসিদ্ধ হলো, জ্ঞান বিনা মানুষের গতি নেই l জ্ঞানের প্রাপ্তির জন্য মানুষ সরস্বতীর গায়ন এবং বন্দনা করে l স্কুল, কলেজে তাই সরস্বতী পূজার প্রচলন l সরস্বতী এই জ্ঞান কার থেকে প্রাপ্ত করেছিলেন আর আমরা তা কার থেকে প্রাপ্ত করতে পারি ❓*

✴ *তৃতীয় আবশ্যক হলো 'শক্তি'l জ্ঞান শক্তি আর যোগ শক্তির প্রাপ্তির কারণে মানুষ 'দেবী শক্তির' বন্দনা করে l*

✡ *এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, এই দেবীদের কে শক্তি প্রদান করেছেন ❓আর আমরা তাঁদের সমান শক্তিমান কিভাবে হতে পারি ❓*

✴ *এই কারণেই 'শ্রী লক্ষ্মী, শ্রী সরস্বতী এবং শ্রী দুর্গার জীবন কাহিনী জানা আবশ্যক l*

🕉 *শক্তিদের এই নাম হলো গুণবাচক l*

🕉 *শক্তিদের দশ নাম প্রসিদ্ধ l এ সকলই লাক্ষণিক বা গুণবাচক l এই নামে এক তো তাঁদের জীবনের উচ্চ ধারণার পরিচয় মেলে অথবা পরমপিতা পরমাত্মার সঙ্গে মনুষ্য আত্মার সম্বন্ধ বা তাঁর কর্তব্যের পরিচয় পাওয়া যায় l*

✴ *উদাহরণ স্বরূপ যেমন দেবী সরস্বতী জ্ঞানের দেবী, বিমলা, তপস্বিনী, সর্বশাস্ত্রময়ী, ত্রিনেত্রী ইত্যাদি নামে ভূষিতা l এই নামে পরিচয় পাওয়া যায় যে তিনি কৌমার্য ব্রত (ব্রহ্মচর্য ) ধারিণী, তাঁর মধ্যে ছিলো পবিত্রতা ll 'অদ্যাশক্তি বা আদি দেবী' এই নামে এই জ্ঞান হয় যে তিনি সৃষ্টির স্থাপনা করেছিলেন l 'ব্রাহ্মী, সরস্বতী, ভবানী (শিবপুত্রী ), ভবপ্রিয়া (শিবের প্রিয় ), শিবশক্তি ইত্যাদি নামে বোঝা যায় যে এরা প্রজাপিতা ব্রহ্মার পুত্রী ছিলেন এবং পরমপিতা পরমাত্মা শিব শিব ব্রহ্মার দ্বারা এঁদের জ্ঞান, শক্তি তথা পবিত্রতার শক্তি প্রদান করেছিলেন l এই হলো 'শিবশক্তিদের' জীবন কাহিনী l*

🙏ওম শান্তি 🙏

👸🔱👸🔱👸🔱👸🔱👸🔱

অচল অচল একরস স্থিতি- অব্যক্ত পালনার রিটার্ন

অব্যক্ত পালনার রিটার্ন* ♦
*_ অচল অচল একরস স্থিতি_* 
❒ ৩০ ❒ ০৯ ❒ ১৯ ❒

এখন সময়ের গতিকে জেনে পরিবর্তন শক্তিকে নিজের প্রতি প্রয়োগ করো। *সময়ের পরিবর্তনকে না দেখে নিজের পরিবর্তনকে দেখো।* সময়ের পরিবর্তনের অপেক্ষা অনেক করেছো। নিজেকে পরিবর্তন করার চিন্তা কম করেছো আর সময় পরিবর্তনের জন্য এই চিন্তা করেছো যে, এই রকম হলে ভালো হতো। তুমি রচয়িতা আর সময় হল তোমার রচনা। রচয়িতা অর্থাৎ নিজেকে পরিবর্তনের দ্বারা - রচনা অর্থাৎ সময়ের পরিবর্তন হবে। পরিবর্তনের আধারমূর্ত্ত তুমি নিজেই।

সময়ের সমাপ্তি অর্থাৎ এই পুরানো দুনিয়ার পরিবর্তনের সময় নির্ধারক তুমি-ই। *সমগ্র বিশ্বের আত্মাদের নজর তোমাদের উপরেই আছে, কারণ কখন তোমরা সময়ের সমাপ্তি ঘোষণা করবে, তার জন্য।* তোমার জানা আছে কি তোমাদের ঘড়িতে এখন কটা বেজেছে? তুমি উত্তর দিতে পারবে, না কি জিজ্ঞাসা করবে? অপেক্ষায় আছো কি? সময়কে সাক্ষাৎ করানো আত্মা কখনো সময়ের অপেক্ষায় থেকে দোলাচলে আসে নাতো? দোলাচলে আছো, নাকি অচল আছো? "কি হবে, কবে হবে, হবে কি না হবে? *ড্রামা অনুসারে সময় প্রতি সময় তোমাকে দোলাচলে নিয়ে যাওয়ার জন্য পরীক্ষা আসতে থাকবে আর আসবেই।*

যেরকম গাছকে নাড়ানো হয় সেইরকম নিশ্চয়ের ভীত অর্থাৎ ফাউন্ডেশনকে নাড়ানোর জন্য তোমাদের কাছে পরীক্ষা আসতেই থাকবে। পরীক্ষা দেওয়ার জন্য তৈরি আছো, নাকি দুর্বল আছো?পান্ডব সেনারা তৈরি আছে, নাকি শক্তি সেনা তৈরি আছে অথবা দুজনেই তৈরি আছো? সতর্ক থাকা ছাত্ররা পরীক্ষাকে আহ্বান করে আর দুর্বল ছাত্ররা ভয় পায়। তাহলে তুমি কোন পর্যায়ে আছো? *নিশ্চয় বুদ্ধির লক্ষণ এটাই হল যে, সে প্রত্যেক কথায় এবং দৃশ্যকে নিশ্চিত জেনে সর্বদা নিশ্চিন্ত হয়ে থাকবে। কেন, কি, কিভাবে - এই সমস্ত চিন্তা করবেনা।* ফরিস্তা-ভাবের অন্তিম স্থিতির লক্ষণ হলো - সদা শুভচিন্তক আর সদা নিশ্চিন্ত। এইরকম তৈরি হয়েছো? *অনুভবী কোর্সে নিজেকে অনুভব করো। আর এখন অন্তিম কালের অল্প পুরুষার্থের সময়ে নিজের মধ্যে সর্বশক্তিগুলিকেপ্রত্যক্ষ করো।*

❤ অব্যক্ত বাপ-দাদা 
(০৭-০২-১৯৭৬)

*নিজেকে পরিবর্তনের সহজ উপায় হলো - "স্বীকার করে নেওয়া

অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

১৮ - ০৯ - ১৯

*নিজেকে পরিবর্তনের সহজ উপায় হলো - "স্বীকার করে নেওয়া" - যেই সময় আমরা আমাদের দোষ স্বীকার করে নিই, সেই সময় থেকেই পরিবর্তন প্রারম্ভ হয়ে যায় ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

💧💧💧💧💧💧💧

আমাদের চিন্তাই আমাদের আমাদের স্বতন্ত্র করে

অমূল্য মোতি*

১৮ - ০৯ - ১৯

*আমাদের চিন্তাই আমাদের বন্ধনে আবদ্ধ করে, আবার আমাদের চিন্তাই আমাদের স্বতন্ত্র করে, আর আমরা মানুষ তথা পরিস্থিতিকে সারাজীবন দোষ দিতে থাকি ।*

🌹🌹ওম শান্তি 🌹🌹

☘☀☘☀☘☀

অবিনাশী সম্পত্তিগুলিকে সেবাতে লাগালেই জমার খাতা বৃদ্ধি হবে

ওম শান্তি* 🌻

*অবিনাশী সম্পত্তিগুলিকে সেবাতে লাগালেই জমার খাতা বৃদ্ধি হবে।*

অবিনাশী ধনসম্পত্তি, যেগুলি আমাদের সাথে যাবে, সেগুলিই জন্ম জন্ম আমাদের জীবনকে নতুনভাবে সুসজ্জিত করে তুলবে।

*এক ) জ্ঞানের সম্পত্তি :-*

সর্বদা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে জ্ঞানযুক্ত চিন্তা থাকলে, জীবনের প্রতিটি সমস্যাকে সমাধান করার শক্তি এসে যাবে।

*দুই ) গুনের সম্পত্তি :-*

জ্ঞান চিন্তনের দ্বারাই ব্যক্তি গুণবান হয়। আমাদের কর্ম এমন হবে যাতে, অপর ব্যক্তির কাছে তা প্রেরণাদায়ী হয়।

*তিন ) শক্তির সম্পত্তি :-*

আজ সংসারে ভালো কর্ম করাও সহজ বিষয় নয়, কারণ ভাল কর্ম করার জন্য শক্তির প্রয়োজন হয়। অপরকে সেবা করার জন্যও সহ্যশক্তি, অপরের দুর্বলতাগুলি দেখেও তা নিজের মধ্যে অন্তর্লীন করার শক্তি, ভালো কর্ম করার জন্য সহযোগ শক্তি, জ্ঞানযুক্ত নির্ণয় শক্তি, অপরের বিশেষত্বগুলিকে পরখ করার শক্তি চাই।

*চার ) সময়ের সম্পত্তি :-*

ঈশ্বরীয় কাজে জীবন লাগানোর জন্য সময়ের সম্পত্তি জমা হয়।

*পাঁচ ) সংকল্পের সম্পত্তি :-*

সারাদিন বিশ্বকল্যাণের নিমিত্তে জ্ঞান চিন্তন করার জন্য সংকল্পরূপী সম্পত্তি জমা হয়।

*ছয় ) শ্বাসের সম্পত্তি :-*

জীবনে বেঁচে থাকার জন্য আমরা যে শ্বাস গ্রহণ করি, তা যদি প্রভুর জ্ঞান চিন্তন করতে করতে বা প্রভুর স্মরণে থেকে সম্পন্ন হয়, তবে সেই শ্বাস সফল হয়ে শক্তি রূপে পরিণত হয়, যেটা পরবর্তী জন্মগুলিকে শ্রেষ্ঠতর বানাতে সহায়তা করে।

*সাত ) সেবার সম্পত্তি :-*

জন্ম-জন্মান্তর ধরে মানুষ মানুষের সেবা করে এক জন্মের পুণ্যার্জন করে। এখন পরমাত্মা স্বয়ং কলিযুগের অন্তে এসে সত্যযুগ স্থাপনা করছেন। তাঁর শ্রীমতে চলে, নিজেকে পবিত্র করে সংসারকে খারাপ থেকে মুক্ত করার সেবা করলে, তা থেকে আমাদের জন্ম-জন্মান্তরের ভাগ্য তৈরি হয়।

*আট ) আশীর্বাদের সম্পত্তি :-*

সেবার দ্বারা যে প্রকারে, মানুষের মানসিক সুখ প্রাপ্তি হয়, তা পরিবার হোক বা সমাজ.... তখন তাদের কাছ থেকে যে আশীর্বাদ পাওয়া যায়, সেটা বিপদের সময় বিশেষরূপে আমাদেরকে সাহায্য করে সুখী জীবন অনুভব করায়।

মনকে সদা স্বতন্ত্র রাখাও এক কলা

অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

১৯ শে সেপ্টেম্বর :-- *দায় দায়িত্ব পালন করেও নিজের মনকে সদা স্বতন্ত্র রাখা, এও এক কলা ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 

অন্যকে সাহায্য করায় শান্তি

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*আমরা যখন কোনো কাজে সঠিকভাবে অন্যদের এগিয়ে যেতে সাহায্য করি, তখনই আমরা নিজের ভিতর শান্তির অনুভব করি ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন সর্বদা অন্যদেরও এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারি -----*

🌹🌹মধুবন 🌹🌹

☀❣☀❣☀❣☀❣☀❣☀

কর্ম এবং ভাগ্য কি

অাজকের মিষ্টি মোতি*💧

২১ - ০৯ - ১৯

*মন - বচন এবং কর্মের দ্বারা যা আমরা অন্যকে দিই, তা হলো কর্ম, আর পরিবর্তে যা অন্যের থেকে পাই, তাই হলো ভাগ্য ।*

🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏

🌹🌹ব্রহ্মাকুমারীজ 🌹🌹

💧💧💧💧💧💧💧💧

স্ব - চিন্তন মনকে শক্তিশালি করে

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯

✨🌹✨অাজকের প্রেরণা ✨🌹✨

*যে নিজের অন্তর্মনকে দেখে, সে শক্তিশালী হয়, আর যে বাইরে দেখে সে দুর্বল হয় ।*

✨✨ *আজ থেকে আমরা যেন স্ব - চিন্তন করতে পারি -----*

🌹🌹মধুবন 🌹🌹

☀❣☀❣☀❣☀❣

আমাদের জোর চলে কেবল আমাদের মন এর উপর

💞💞💞💞💞💞💞💞 *পরের জিনিসের প্রতি …… অন্য লোকের প্রতি … জীবনে হতে থাকা ঘটনার প্রতি …… কারোর স্বভাব সংস্কারের ওপর আমাদের কোনো জোর চলে না | আমাদের জোর যদি কারোর ওপর চলে সেটা হলো আমাদের মন* | 
*আমরা দুনিয়াকে বদলাতে পারবো না। কেবল নিজের মনকে বদলাতে পারবো। | দুনিয়াকে বোঝাতে পারবো না, কিন্তু নিজের মনকে বোঝাতে পারবো | পরের জিনিসের ওপর, অন্য লোকেদের ওপর, জীবনে হতে থাকা কোনো ঘটনার ওপরে, কারোর স্বভাব সংস্কারের ওপর আমাদের কোনো জোর চলে না* |

*বুঝিয়ে সুঝিয়েও আমরা কখনো কাউকেই পরিবর্তিত করতে পারবো না | এরা তো যেমন আছে, তেমনই থাকবে | সময় আসলে হতে পারে সেও বদলে যাবে, কিন্তু এই সময় তো আমরা কোনো জিনিসের প্রতি জোর খাটাতে পারবো না | আমাদের জোর যদি চলে তো শুধু আমাদের মনের ওপর* |

*নিজের মনকে বুঝিয়ে আমরা নিজেকে এদের প্রভাব থেকে মুক্ত অবশ্যই করতে পারবো* |
*যেমন মাদারীর খেলা যখন ঢলে, তোমরা সেই মাদারীর খেলা দেখতে দেখতে নিজের বাচ্চাকে হাত ধরে টেনে ওখান থেকে সরিয়ে নিতে পারো, কিন্তু মাদারীর তামাশা দেখানোকে বন্ধ করতে পারবে না* |

*এইরকমই সংসার রূপী তামাশার হাত থেকে হওয়া দুঃখ কষ্টকে তোমরা বন্ধ করতে পারবে না, কিন্তু সেই কষ্টে জড়িয়ে থাকা মনকে টেনে এনে পরমাত্মা পিতার কাছে নিয়ে যেতে পারো | দুঃখের দুর্বিষহ খাল থেকে সরিয়ে এনে সুখের সাগরের সাগরে নিয়ে যেতে পারো* |
ওম্ শান্তি ||