পরমাত্মাকে কেন স্মরণ করবো ?*
💓💓💓💓💓💓💓💓💓
*আমরা যাকে স্মরণ করি, তার মতো হতে থাকি l*
🔱⚜🔱⚜🔱⚜🔱⚜🔱⚜
*পরমাত্মা আমাদের নিজের, আত্মা এবং সৃষ্টিচক্রের সম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়েছেন, এর সাথে তিনি আমাদের দিব্য গুণ এবং শক্তির অনুভব করিয়েছেন, যাতে সিদ্ধ হয় যে, পরমাত্মা জ্ঞান - গুণ এবং শক্তির সাগর l*
*যোগে আমরা যখন পরমপিতা পরমাত্মাকে স্মরণ করি তখন তাঁর এনার্জির সাথে আমরা যুক্ত হয়ে যাই, আর সেই জ্ঞান, গুণ আর শক্তি যারা পরমাত্মাকে স্মরণ করে তাদের মধ্যেই প্রবাহিত হতে থাকে, অর্থাৎ ধারণা হয়, ইমার্জ হয় l*
*আমাদের এই জ্ঞান,গুণ এবং শক্তিতে সম্পন্ন, সন্তুষ্ট আর প্রসন্ন হতে হবে, তাই তাঁকে স্মরণ করা অতি আবশ্যক l আর তা সম্ভব একমাত্র তাঁর সঙ্গে যোগযুক্ত হলে l*
*তাঁর স্মরণেই আমরা সমস্ত দুঃখ থেকে মুক্ত হয়ে সম্পূর্ণ সুখ - শান্তি প্রাপ্ত করতে পারি l*
*পরমাত্মার স্মরণেই আমাদের জীবনে শ্রেষ্ঠতা আসে আর পুরানো পাপের খাতা ভস্ম হয়ে যায় l*
❣🌼❣🌼❣🌼❣🌼❣🌼
রাজযোগ , রাজযোগ মেডিটেশন , আধ্যাত্মিক ব্লগ তথ্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞান কি ? RajYogaBD
*যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞান কি ?*
✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨
*আত্মা - পরমাত্মার, সৃষ্টিচক্রের, কল্প বৃক্ষ এবং কর্ম সিদ্ধান্তের যথার্থ জ্ঞানই হলো প্রকৃত আধ্যাত্মিক জ্ঞান আর তার ধারণাই হলো প্রকৃত আধ্যাত্মিকতা l*
*যথার্থ আধ্যাত্মিক পুরুষ হলেন পরমাত্মা, তিনিই এই জ্ঞানের পূর্ণ জ্ঞাতা এবং দাতা l পরমাত্মার দেওয়া এই জ্ঞানকে অনুধাবন করে তা ধারণ করাই হলো আত্মার শ্রেষ্ঠ কর্তব্য l*
*এই যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞানের সময়ই হলো সঙ্গম যুগ, কেননা যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞানই হলো এই সৃষ্টিচক্র পরিবর্তনের আধার l*
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨
*আত্মা - পরমাত্মার, সৃষ্টিচক্রের, কল্প বৃক্ষ এবং কর্ম সিদ্ধান্তের যথার্থ জ্ঞানই হলো প্রকৃত আধ্যাত্মিক জ্ঞান আর তার ধারণাই হলো প্রকৃত আধ্যাত্মিকতা l*
*যথার্থ আধ্যাত্মিক পুরুষ হলেন পরমাত্মা, তিনিই এই জ্ঞানের পূর্ণ জ্ঞাতা এবং দাতা l পরমাত্মার দেওয়া এই জ্ঞানকে অনুধাবন করে তা ধারণ করাই হলো আত্মার শ্রেষ্ঠ কর্তব্য l*
*এই যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞানের সময়ই হলো সঙ্গম যুগ, কেননা যথার্থ আধ্যাত্মিক জ্ঞানই হলো এই সৃষ্টিচক্র পরিবর্তনের আধার l*
❣❣❣❣❣❣❣❣❣❣
কর্ম বন্ধন ছিন্ন করলেই মনের শান্তি অর্থাৎ জীবনমুক্ত অবস্থা প্রাপ্ত করা সম্ভব কিভাবে?
কর্ম বন্ধন ছিন্ন করলেই মনের শান্তি অর্থাৎ জীবনমুক্ত অবস্থা প্রাপ্ত করা সম্ভব।”*
বাস্তবে প্রত্যেক মানুষেরই এই চাহিদা থাকে যে আমার মানসিক শান্তি প্রাপ্ত হয়ে যাক। এরজন্য অনেক চেষ্টা করে এসেছে কিন্তু এখনো পর্যন্ত মানসিক শান্তি প্রাপ্ত হয়নি। এর যথার্থ কারণ কি? তার আগে তো এটা চিন্তা করা আবশ্যক যে, মানসিক অশান্তির মূল কারণ কি? মানসিক অশান্তির মূল কারণ হল কর্ম বন্ধনে ফেঁসে যাওয়া। যতক্ষণ মানুষ এই পাঁচ বিকারের কর্ম বন্ধন থেকে মুক্ত না হবে ততক্ষণ অশান্তির থেকেও মুক্তি পাবে না। কর্ম বন্ধন কেটে গেলেই মানসিক শান্তি বা জীবনমুক্ত অবস্থা প্রাপ্ত করতে পারবে। তাই চিন্তন করতে হবে যে এই কর্ম বন্ধন কিভাবে ছিন্ন হবে? এবং কার পক্ষে এটা থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব। এটা তো আমরা জানি যে কোনো মনুষ্য আত্মা অপর কোনো মনুষ্য আত্মাকে মুক্তি দিতে পারে না। কেবল পরমাত্মা-ই এই কর্ম বন্ধনের হিসাব মেটাতে পারেন। তিনি এসেই এই জ্ঞান এবং যোগবলের দ্বারা কর্ম বন্ধন থেকে মুক্ত করেন। তাই জন্যই পরমাত্মাকে সুখদাতা বলা হয়। যখন বুদ্ধিতে এই জ্ঞান এসে যাবে যে আমি হলাম আত্মা, আমি আসলে কার সন্তান এবং আমার প্রকৃত গুণ কি কি, কেবল তখনই কর্ম বন্ধন ছিন্ন হবে। এই জ্ঞান আমরা পরমাত্মার কাছ থেকেই প্রাপ্ত করি। তাই পরমাত্মার দ্বারাই কর্ম বন্ধন ছিন্ন হয়। ওম্ শান্তি।
বাস্তবে প্রত্যেক মানুষেরই এই চাহিদা থাকে যে আমার মানসিক শান্তি প্রাপ্ত হয়ে যাক। এরজন্য অনেক চেষ্টা করে এসেছে কিন্তু এখনো পর্যন্ত মানসিক শান্তি প্রাপ্ত হয়নি। এর যথার্থ কারণ কি? তার আগে তো এটা চিন্তা করা আবশ্যক যে, মানসিক অশান্তির মূল কারণ কি? মানসিক অশান্তির মূল কারণ হল কর্ম বন্ধনে ফেঁসে যাওয়া। যতক্ষণ মানুষ এই পাঁচ বিকারের কর্ম বন্ধন থেকে মুক্ত না হবে ততক্ষণ অশান্তির থেকেও মুক্তি পাবে না। কর্ম বন্ধন কেটে গেলেই মানসিক শান্তি বা জীবনমুক্ত অবস্থা প্রাপ্ত করতে পারবে। তাই চিন্তন করতে হবে যে এই কর্ম বন্ধন কিভাবে ছিন্ন হবে? এবং কার পক্ষে এটা থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব। এটা তো আমরা জানি যে কোনো মনুষ্য আত্মা অপর কোনো মনুষ্য আত্মাকে মুক্তি দিতে পারে না। কেবল পরমাত্মা-ই এই কর্ম বন্ধনের হিসাব মেটাতে পারেন। তিনি এসেই এই জ্ঞান এবং যোগবলের দ্বারা কর্ম বন্ধন থেকে মুক্ত করেন। তাই জন্যই পরমাত্মাকে সুখদাতা বলা হয়। যখন বুদ্ধিতে এই জ্ঞান এসে যাবে যে আমি হলাম আত্মা, আমি আসলে কার সন্তান এবং আমার প্রকৃত গুণ কি কি, কেবল তখনই কর্ম বন্ধন ছিন্ন হবে। এই জ্ঞান আমরা পরমাত্মার কাছ থেকেই প্রাপ্ত করি। তাই পরমাত্মার দ্বারাই কর্ম বন্ধন ছিন্ন হয়। ওম্ শান্তি।
ক্রিসমাসের আধ্যাত্মিক রহস্য- Spiritual Meaning in Cristmas - RajYogaBD
🌹🌹🌟🎅🌲🌲🎅🌟🌹🌹
🌲 ক্রিসমাসের আধ্যাত্মিক রহস্য 🎅
🌲 ক্রিসমাস আসলে সঙ্গম যুগেরই স্মরণ ......
⏱🎅 সঙ্গম যুগ যেমন কাল চক্রের অন্তিম সময়ের কিছু পূর্বে আসে, ক্রিসমাসও বছর শেষের কয়েকদিন আগেই আসে ......
🌲🎅 ক্রিসমাসের সময় মনে করা হয় .....সান্তা ক্লজ নামের এক বৃদ্ধ দেহধারী, লাল আর সাদা রংয়ের কাপড় পরিধান করে আসেন ....যিনি আসেন আকাশ থেকে ....পরমধাম বা মূল বতনের রং হলো লাল, সাদা রং হলো সূক্ষ্ম বতনের .....ঠিক যেমন নিরাকার পরমাত্মা এক বৃদ্ধের শরীরের আধার নেন ...l
🎅 সান্তা গুপ্ত রীতিতে মাঝরাতে চিমনীর রাস্তা দিয়ে আসেন .....
পরমাত্মাও .....গুপ্ত ভাবেই আসেন, তিনি এমন সময় আসেন যখন এই দুনিয়ার পরিস্থিতি খুবই খারাপ হয় ....তখন তিনি বিশ্ব পরিবর্তনের প্রয়োজনে এই পতিত দুনিয়ায় অবতরিত হন l
🎅 সান্তা যেমন বাচ্চাদের ইচ্ছে অনুযায়ী উপহার দেন ......ভগবানও তাঁর বাচ্চাদের বরদান দেন .....সর্বশক্তি, অতিন্দ্রিয় সুখ, স্বর্গের উত্তরাধিকার ....তাদের পুরুষার্থের আধারের উপর l
🌲 গাছের উপর ঝলমলে তারা হলো আমাদের প্রিয় শিববাবা ✨
এই ক্রিসমাস ট্রিও মনুষ্য আত্মা রূপী কল্পবৃক্ষের প্রতীক .....
এই বৃক্ষ পিরামিডের আকারে তৈরী .....যা সৃষ্টির শুরুতে অল্পসংখ্যক মনুষ্য আত্মার নিদর্শন.....যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ....l
🌲🌲এই কারণেই বলা হয় মেরী ক্রিসমাস 🎅🌲🌲
🎅MERRY CHRISTMAS🎅
🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲
🎅🌲WISHING YOU ALL MERRY CHRISTMAS 🎅🌲
🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏
🎅💓🎅💓🎅💓🎅💓🎅💓
🌲 ক্রিসমাসের আধ্যাত্মিক রহস্য 🎅
🌲 ক্রিসমাস আসলে সঙ্গম যুগেরই স্মরণ ......
⏱🎅 সঙ্গম যুগ যেমন কাল চক্রের অন্তিম সময়ের কিছু পূর্বে আসে, ক্রিসমাসও বছর শেষের কয়েকদিন আগেই আসে ......
🌲🎅 ক্রিসমাসের সময় মনে করা হয় .....সান্তা ক্লজ নামের এক বৃদ্ধ দেহধারী, লাল আর সাদা রংয়ের কাপড় পরিধান করে আসেন ....যিনি আসেন আকাশ থেকে ....পরমধাম বা মূল বতনের রং হলো লাল, সাদা রং হলো সূক্ষ্ম বতনের .....ঠিক যেমন নিরাকার পরমাত্মা এক বৃদ্ধের শরীরের আধার নেন ...l
🎅 সান্তা গুপ্ত রীতিতে মাঝরাতে চিমনীর রাস্তা দিয়ে আসেন .....
পরমাত্মাও .....গুপ্ত ভাবেই আসেন, তিনি এমন সময় আসেন যখন এই দুনিয়ার পরিস্থিতি খুবই খারাপ হয় ....তখন তিনি বিশ্ব পরিবর্তনের প্রয়োজনে এই পতিত দুনিয়ায় অবতরিত হন l
🎅 সান্তা যেমন বাচ্চাদের ইচ্ছে অনুযায়ী উপহার দেন ......ভগবানও তাঁর বাচ্চাদের বরদান দেন .....সর্বশক্তি, অতিন্দ্রিয় সুখ, স্বর্গের উত্তরাধিকার ....তাদের পুরুষার্থের আধারের উপর l
🌲 গাছের উপর ঝলমলে তারা হলো আমাদের প্রিয় শিববাবা ✨
এই ক্রিসমাস ট্রিও মনুষ্য আত্মা রূপী কল্পবৃক্ষের প্রতীক .....
এই বৃক্ষ পিরামিডের আকারে তৈরী .....যা সৃষ্টির শুরুতে অল্পসংখ্যক মনুষ্য আত্মার নিদর্শন.....যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ....l
🌲🌲এই কারণেই বলা হয় মেরী ক্রিসমাস 🎅🌲🌲
🎅MERRY CHRISTMAS🎅
🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲
🎅🌲WISHING YOU ALL MERRY CHRISTMAS 🎅🌲
🙏🙏ওম শান্তি 🙏🙏
🎅💓🎅💓🎅💓🎅💓🎅💓
নেগেটিভ চিন্তাকে কিভাবে পরিবর্তন করবে ? RajYoga BD
🌟🌟 নেগেটিভ চিন্তাকে কিভাবে পরিবর্তন করবে ? How to stop negative thought- RajaYogaBD
🌟🌟 নেগেটিভ চিন্তাকে কিভাবে পরিবর্তন করবে ?
😊 যখন কোনো নেগেটিভ সংকল্প বা ভাবনা বার বার বিচলিত করছে বলে মনে হবে ....তখন সেই চিন্তার সঙ্গে জোর করে লড়াই করো না বরং শান্ত হয়ে নিজের মনকে শক্তিশালী সংকল্পে ব্যস্ত রাখার অভ্যাস করো ....কেননা যদি তুমি ওই নেগেটিভ সংকল্পের প্রতি মনোযোগ দাও ....তাহলে সেই সংকল্পের প্রভাব তোমার উপর পড়বেই l আমরা যে বিষয়ে বার বার চিন্তা করি ...সেই বিষয় আমাদের আকর্ষণ করতে থাকে l এ অতি স্বাভাবিক l আমরা আমাদের মনোযোগের দ্বারাই যে কোনো ভাবনা বা সংকল্পকে বাড়িয়ে দিতে পারি ...আমাদের সকলের মধ্যেই আছে এই শক্তি ....কেবল প্রয়োজন তার সঠিক ব্যবহারের অভ্যাস l তাই আমাদের মনে যখন নেগেটিভ সংকল্প চলতে থাকবে ....আমাদের খেয়াল রাখতে হবে পজিটিভ সুন্দর চিন্তা বা দৃশ্যের কল্পনার অভ্যাস যেন কম না হয় l এই অভ্যাস অনেক সময়ই কঠিন মনে হবে ....কিন্তু হেরে যেও না ....কারণ পজেটিভ চিন্তার স্রোত যত আমাদের অবচেতন মনে চলতে থাকবে ....ততই আমরা সুখ আর খুশীর অনুভব করতে থাকবো l এমন সময় মনকে বার বার বোঝানো উচিত ....যদি আমরা সাহস না রাখি পজিটিভ চিন্তা করার তাহলে নেগেটিভ চিন্তা আরো প্রবল হয়ে মনে
🌟🌟 নেগেটিভ চিন্তাকে কিভাবে পরিবর্তন করবে ?
😊 যখন কোনো নেগেটিভ সংকল্প বা ভাবনা বার বার বিচলিত করছে বলে মনে হবে ....তখন সেই চিন্তার সঙ্গে জোর করে লড়াই করো না বরং শান্ত হয়ে নিজের মনকে শক্তিশালী সংকল্পে ব্যস্ত রাখার অভ্যাস করো ....কেননা যদি তুমি ওই নেগেটিভ সংকল্পের প্রতি মনোযোগ দাও ....তাহলে সেই সংকল্পের প্রভাব তোমার উপর পড়বেই l আমরা যে বিষয়ে বার বার চিন্তা করি ...সেই বিষয় আমাদের আকর্ষণ করতে থাকে l এ অতি স্বাভাবিক l আমরা আমাদের মনোযোগের দ্বারাই যে কোনো ভাবনা বা সংকল্পকে বাড়িয়ে দিতে পারি ...আমাদের সকলের মধ্যেই আছে এই শক্তি ....কেবল প্রয়োজন তার সঠিক ব্যবহারের অভ্যাস l তাই আমাদের মনে যখন নেগেটিভ সংকল্প চলতে থাকবে ....আমাদের খেয়াল রাখতে হবে পজিটিভ সুন্দর চিন্তা বা দৃশ্যের কল্পনার অভ্যাস যেন কম না হয় l এই অভ্যাস অনেক সময়ই কঠিন মনে হবে ....কিন্তু হেরে যেও না ....কারণ পজেটিভ চিন্তার স্রোত যত আমাদের অবচেতন মনে চলতে থাকবে ....ততই আমরা সুখ আর খুশীর অনুভব করতে থাকবো l এমন সময় মনকে বার বার বোঝানো উচিত ....যদি আমরা সাহস না রাখি পজিটিভ চিন্তা করার তাহলে নেগেটিভ চিন্তা আরো প্রবল হয়ে মনে
কর্ম শ্রেষ্ঠ করার বিধি কি - What's The Best Way to Act - RajYogaBD
😊 কর্ম শ্রেষ্ঠ করার বিধি কি 😊
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
আমাদের কর্মে যত শ্রেষ্ঠতা আসবে ততই সেই কর্ম সুন্দর হতে থাকবে, যে কর্ম হবে মানুষের হিতকারী l কর্ম দু ধরনের চিন্তার ফলে হয়ে থাকে l এক হলো ব্যর্থ চিন্তা আর এক হলো সমর্থ চিন্তা l যখন আমাদের সংকল্প সমর্থ এবং শ্রেষ্ঠ হয় তখন কর্মও শ্রেষ্ঠ হয়ে থাকে l যখন আমাদের সংকল্প ব্যর্থ চলতে থাকে , সেই ব্যর্থ সংকল্পই হয় আমাদের পতনের কারণ, কেননা সংকল্পই কর্মে পরিণত হয় l শ্রেষ্ঠ কর্ম যা আমরা বার বার করি, তাই আমাদের সংস্কারে পরিণত হয় আর এই সুন্দর সংস্কারের কারণে আমাদের জীবন হয় মহান, আমরা হই মহান আত্মা, কারণ সেই ব্যক্তিত্বের ঝলকই আমাদের চেহারা আর কর্মে প্রত্যক্ষ হয় l এই শ্রেষ্ঠতা দেখা যায় আমাদের সংস্কারে, আর সংস্কার শ্রেষ্ঠ হওয়ার কারণে আমাদের কর্ম হয় শুদ্ধ, শ্রেষ্ঠ এবং সমর্থ l তাই আমাদের বার বার নিজের সংকল্পকে চেক করা উচিত যে, আমাদের সংকল্প তো কখনো ব্যর্থ চলছে না ? কেননা শুদ্ধ সংকল্পের কারণেই একজন মানুষ সুন্দর চিন্তা আর কর্মের মালিক হতে পারে l কারণ আমরা যে প্রতি মুহূর্তে কর্ম করি, মনে চলতে থাকা বিচার আর সংকল্পও কিন্তু কর্মের মধ্যেই পড়ে l এই সংকল্প বা কর্মের দ্বারাই মানুষ ভালো বা খারাপ হয়ে থাকে l তাই আমরা যাতে সুন্দর, শ্রেষ্ঠ এবং জনকল্যাণকারী কর্ম করতে পারি তার উপায় হলো .....আমাদের সংকল্পে অ্যাটেনশন দেওয়া l বার বার চেক করা যে এখন আমার বুদ্ধিতে কি চলছে l সুন্দর সংকল্পই করতে পারে শ্রেষ্ঠ কর্মের সৃজন l আর এই শ্রেষ্ঠ কর্মই পারে যেমন আমাদের সুখী করতে তেমনই সমস্ত মানুষকে সুখী করে তুলতে l
🙏 ওম শান্তি 🙏
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
আত্মা এবং পরমাত্মার অন্তর বা পার্থক্য- What's The Difference Between Man and God - RajaYoga BD
আত্মা এবং পরমাত্মার অন্তর বা পার্থক্য:-*
আত্মা এবং পরমাত্মা অনেকদিন আলাদা ছিল। যখন দালাল রূপে সদগুরুকে পাওয়া গেল, তখনই তাদের মধ্যে সুন্দর মিলন হল…। আমরা যেহেতু এইরকম কথা বলি, তাই এটার অর্থ হল- আত্মা পরমাত্মার কাছ থেকে অনেকদিন আগে দূরে চলে গিয়েছিল। তাই এই কথাটা এটাই প্ৰমাণ করে যে আত্মা এবং পরমাত্মা ভিন্ন এবং এদের দুজনের মধ্যে অনেক আন্তরিক পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু দুনিয়ার মানুষ অজ্ঞানতা বশতঃ এই কথাটির অর্থ অন্যরকম ভাবে ব্যাখ্যা করেছে। বলেছে - আমি আত্মাই হলাম পরমাত্মা। কিন্তু আত্মার ওপরে মায়াবী আস্তরণ থাকার কারণে নিজের আসল স্বরূপকে ভুলে গেছে এবং যখন সেই মায়াবী আস্তরণ সরে যাবে তখন আত্মা পুনরায় পরমাত্মা হয়ে যাবে। ওরা এইরকম মনোভাব থেকে আত্মাকে পৃথক বলে থাকে। কিছু লোক আবার এটাও বলে আমি আত্মাই হলাম পরমাত্মা, কিন্তু নিজেকে ভুলে যাওয়ার জন্য দুঃখী হয়ে গেছি। যখন আত্মা পুনরায় নিজেকে চিনতে পারবে এবং শুদ্ধ হয়ে যাবে তখন আত্মা এবং পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে। সুতরাং ওরা এইরকম মনোভাব থেকে আত্মাকে আলাদা বলে। কিন্তু আমরা তো জানি যে আত্মা এবং পরমাত্মা দুটো ভিন্ন জিনিস। আত্মা কখনো পরমাত্মা হতে পারে না অথবা পরমাত্মার সাথে মিলেমিশে একাকার হতে পারে না আর পরমাত্মার ওপরেও কখনো আস্তরণ পড়তে পারে না।
আত্মা কি ? What is soul - RajaYogaBD
ওম্ শান্তি।* বাচ্চাদের জন্যে বেহদের বাবার আদেশ হল যে অশরীরী হয়ে থাকো অর্থাৎ নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে এই কর্মেন্দ্রিয় থেকে নিজেকে আলাদা ভাবো। এই শরীরটি ডিপেন্ড করে অর্থাৎ নির্ভর করে আত্মার উপরে। আত্মা আলাদা হয়ে গেলে শরীর কোনো কাজের থাকেনা, যাকে তারপরে পোড়ানো হয়। যখন আত্মা বেরিয়ে যায় তখন মৃত শরীর যেন আবর্জনা হয়ে যায়। আবর্জনা হয়ে যায় তো বলা এই আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলো। আত্মা ব্যতীত এই শরীর কোনো কাজের নয়। সুতরাং অহম্ আত্মা হলাম ইম্মর্টাল অর্থাৎ আমি আত্মা হলাম অমর। এই শরীর যা পার্ট প্লে করার জন্যে প্রাপ্ত হয়েছে, সেটা হল বিনাশী। আত্মা বেরিয়ে গেলে এই শরীর কোনো কাজের থাকেনা। দুর্গন্ধ বেরোয়। শরীর ব্যতীত আত্মা সাইলেন্স থাকে। বাবা বোঝান তোমাদের আত্মার স্ব ধর্ম হল সাইলেন্স। তোমরা জানো আমরা আত্মারা বাস্তবে হলাম পরমধাম নিবাসী। পরম পিতা পরমাত্মা সেখানেই বাস করেন। যখন দুঃখ হয় তখন বাবাকে স্মরণ করা হয় - আমায় এই দুঃখ থেকে মুক্ত করুন। আত্মা-ই সুখ দুঃখ অনুভব করে। অনেক সন্ন্যাসীগন বলেন যে আত্মা হল নির্লিপ্ত কিন্তু নয়, আত্মাতেই খাদ পড়ে। খাঁটি সোনায় রূপা মেশালে সোনা ২৪ থেকে ২২ ক্যারেট হয়ে যায়। খাঁটি সোনায় খাদ মিশিয়ে গহনার জন্যে সোনা তৈরি করা হয়। আত্মা হল মুখ্য। আত্মাদের পিতা হলেন পরম পিতা পরমাত্মা। তিনি-ই এসে বাচ্চাদেরকে বলেন এখন দেহের ভান ত্যাগ করো। আমি আত্মা, আমি পিতার কাছে ফিরে যাই। আমরা হলাম পাণ্ডব। এই হল পাণ্ডবদের প্ল্যান। প্ৰথমে যাদব ইউরোপবাসী তারপরে কৌরব এবং এরা হল পাণ্ডব। সঠিকভাবে মহাভারী যুদ্ধ হয়েছিল এবং তারপরে জয়জয়কার হয়েছিল। এই রাজ যোগ হল নতুন দুনিয়া স্বর্গের জন্যে। পাণ্ডবদের হয়েছিল জয়জয়কার, আর সবকিছু শেষ হয়েছিল। জয়জয়কার হয় সত্যযুগে।
The unlimited Father’s order to the children is: Remain bodiless, that is, have the faith that you are souls and consider yourselves to be separate from your sense organs. The body depends on the soul. When the soul leaves, the body is of no use and is therefore cremated. When the soul leaves, the body becomes a corpse, rubbish. When there is rubbish, it is said: Burn this rubbish. This body is useless without a soul. Therefore, I, the soul, am immortal. The body you each receive to play your part is mortal. When the soul leaves, the body is of no use; it begins to smell. A soul without a body remains in silence. The Father explains: The original religion of you souls is silence. You know that you souls in fact reside in the supreme abode. The Supreme Father, the Supreme Soul, also resides there. When there is sorrow, everyone remembers the Father and says: Free us from this sorrow. It is the soul that experiences happiness and sorrow. There are many sannyasis etc. who say that the soul is immune to action. However, this is not so. Alloy is mixed in souls. When pure gold has silver mixed into it, it changes from 24 carat gold to 22 carat gold. When impurities are mixed into real gold, the jewellery is said to be gold-plated. The soul is the important thing. The Supreme Father, the Supreme Soul, is the Father of souls. He comes at this time and says to His children: Now renounce the consciousness of your body. I am a soul and I am going to the Father. We are the Pandavas. This is the plan of the Pandavas. First, there are the Yadavas, the people of Europe, then the
কুম্ভ-মেলার রহস্য ও আধ্যাত্মিক অর্থ - Kumbh Mela Real Spiritual Meaning - RajaYogaBD
*কুম্ভ-মেলার রহস্য ও আধ্যাত্মিক অর্থ :-*
কুম্ভ-মেলার কথা আমরা শুনে থাকি। বস্তুগত ভাবে কুম্ভ কথার অর্থ *কলস*! কিন্তু এর যে আধ্যাত্মিক রহস্য যেমন অর্থবহ তোমনই সুন্দর !
পৌরাণিক কাহিনীগুলি থেকে আমরা জানতে পারি : সমুদ্র মন্থনের সময় দেবতা ও অসুরদের মধ্যে যে 'অমৃত কলস' নিয়ে কাড়াকাড়িতে এক প্রচন্ড অস্থিরতা তৈরী হয়েছিল, কারা সেই অমৃত পান করবে - এই নিয়ে। এমত অবস্থায় নারায়ণ এক সুন্দরী রমণীর রূপ ধারণ করে উভয় পক্ষকেই শান্ত করার প্রয়াস করেন। নারায়ণের সেই মোহিনী রূপে আকৃষ্ট হয়ে, দেবতা ও অসুর দুই পক্ষই তা মেনে নেন। সেই সুযোগ নারায়ণের বাহন গরুড় সেই অমৃত কলস নিয়ে পালাবার সময় কলস থেকে চার ফোটা অমৃত পৃথিবীর চার স্থানে ছলকে পড়ে। যে চার জায়গাতে বর্তমানে কুম্ভ মেলা অনুষ্ঠিত হয়। পূর্ণকুম্ভ - হরিদ্বার ও নাসিকে, অর্দ্ধকুম্ভ-উজ্জ্বয়িনি ও এলাহাবাদের প্রয়াগে।
*পৃথিবীর বৃহত্তম শান্তিপূর্ণ এই মিলন সমাবেশে উপস্থিত হয়ে আত্মারা নদীতে বা সাগরে স্নানাদি করে পবিত্র হওয়ার লক্ষ্যে। কিন্তু অমৃত পান করে কোথায়* ???
বাস্তবে যতক্ষণ পর্যন্ত না এই অমৃত পান করতে পারবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তো পবিত্র হতে পারছে না। অথচ সাধু-সন্ন্যাসী থেকে সাধারণ মনুষ্য আত্মা এই বিশেষ সময়ে সেখানে যায় স্নানের মাধ্যমে পবিত্র হতে। *কিন্তু হায়, অমৃতের স্বাদ থেকে বঞ্চিতই থেকে যায় তারা*।
*এই বঞ্চিত থাকার মূল কারণ তাদের মধ্যে প্রকৃত পবিত্রতার অপূর্ণতা। যেহেতু, তাদের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা - স্নানের মাধ্যমেই শুদ্ধ হওয়া যায়। আসলে তা যে জ্ঞান-স্নান, সেই মূল কথাটাই আজ তারা ভুলে গেছে। দ্বাপর থেকেই আত্মার সেই জ্ঞান-নেত্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে, বর্তমানে তা শুধুই বাহ্যিক নিয়মেই সীমাবদ্ধ থেকে গেছে* ।
*অমৃত কি কলস কিসের প্রতীক তা বুঝতে গেলে ভগবান প্রদত্ত জ্ঞান ছাড়া তা জানা সম্ভব নয়। বর্তমানের এই সঙ্গমযুগেই সেই অমৃত পান করার সময়, যখন ভগবান স্বয়ং আসেন এই ধরাতে তার অমৃত-সুধা জ্ঞানের ভাণ্ডার নিয়ে, যার দ্বারা আত্মারা পারে তাদের বুদ্ধিরূপী কলসকে পূর্ণ ও পবিত্র করে সুখ-শান্তিময় জীবনের সন্ধান দিতে! তাই তিনি কতভাবেই রোজ মুরলীরূপী গীত শুনিয়ে মনুষ্য আত্মার অন্তরকে মধুময় করে তোলার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। যেহেতু আত্মারা তো সেই পরমাত্মারই সন্তান*।
শিবের বিবাহের বাস্তবিক রহস্য - shivratri shiva Marriage Real Facts- RajaYogaBD
শিবরাত্রি বা শিবের বিবাহের বাস্তবিক রহস্য* :----
💐💐🌻🌻🌸🌸🌸🌹🌹
অনেকে শিবরাত্রিকে শিবের বিবাহ রাত্রি বলে মানে | এর আধ্যাত্মিক রহস্য আছে | নিরাকার শিবের বিবাহ বাস্তবে কীভাবে হওয়া সম্ভব....... ? বাস্তবে একটি বিষয় বুঝে নেওয়া দরকার - শিব এবং শংকর সম্পূর্ণ রূপে দু’জন পৃথক | জ্যোতির্বিন্দু, জ্ঞান - সিন্ধু নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মা শিব ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শংকরের রচয়িতা | শংকর সূক্ষ্মলোক নিবাসী আকারী দেবতা, যিনি কলিযুগী আসুরী দুনিয়ার বিনাশের নিমিত্ত হন | শংকরকে সদা তপস্বী রূপে দেখানো হয় | এর অর্থ অবশ্যই এনার উপর অন্য কেউ আছেন যাঁকে তিনি তপস্যা করছেন | পরমপিতা পরমাত্মা নিরাকার শিবের শক্তির দ্বারা ব্রম্মা, বিষ্ণু, শংকর যথাক্রমে স্থাপন, পালন, ও বিনাশের কর্তব্য করেন | ভগবান শিবের প্রকৃতপক্ষে বিবাহের কোন প্রশ্নই ওঠে না | তিনি তো এক এবং নিরাকার | হ্যাঁ, আধ্যাত্মিক ভাষায় আত্মা রূপী সজনিরা জনম -- মরণের চক্রে আসতে আসতে শিব সাজনের থেকে বিমুখ হয়ে দারুণ দু:খী ও অশান্ত হয়ে যায় তখন স্বয়ম্ভু, জনম মরন রহিত পরমাত্মা শিব প্রজাপিতা ব্রহ্মার সাকার সাধারণ বৃদ্ধের তনুতে প্রবেশ করে আত্মা রূপী পার্বতীকে অমরকথা শুনিয়ে অমরলোকবাসী বানান | যেখানে মৃত্যুর ভয় থাকে না, কলহ - ক্লেশের নাম - গন্ধ থাকে না, সম্পূর্ণ সুখ - শান্তির অটল, অখন্ড সাম্রাজ্য হয়ে থাকে | পুরুষোত্তম সংগম যুগে বিচ্ছিন্ন হওয়া আত্মাদের সাথে শিবের পুনরায় মঙ্গল মিলন হওয়াকে শিবের বিবাহ ধরা হয় | প্রকৃতপক্ষে ভগবান শিবের দিব্য - জন্মোৎসবই হল তাঁর আধ্যাত্মিক বিবাহ উৎসব |
কেন শিবের (আসলে শব) বুকে মায়ের পদচিহ্ন ? Why kali stands on shiva - RajaYogaBD
রজোগুণ কোন্ গুলি ?
কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, অহংকার রূপী পাঁচ বিকার।
যেন কোন অবস্থাতেই এই রজোগুণ আমাদের ভিতর প্রবেশ করতে না পারে। এখনে রক্তপানের কোন বিষয়ই নেই, বিষয়টি হল সতোগুণ দ্বারা রজোগুণকে দমন করার।
কেন শিবের (আসলে শব) বুকে মায়ের পদচিহ্ন ?
মা কালী অর্থাৎ আত্মা যা (বর্তমানে কালো হয়ে গেছে) হল বিবর্তমান কালের বর্তমান-ভূত-ভবিষ্যৎ সর্বকালের উর্দ্ধে । আত্মাকে কাল খেতে পারে না। তাইতো মহাকালীর পায়ের নিচে শায়িত মহাকাল।
শঙ্কর হলেন প্রলয়ের দেবতা, ধ্বংসের দেবতা। অপর দিকে মাও এসেছেন প্রলয় ঘটাতেই। তারপর তিনি তার প্রলয়কারী শক্তিকে নিজের পায়ে নিজে দমন করে বুঝিয়েছে যে শক্তি থাকলেই তা প্রয়োগ করা উচিত নয়, নিজের শক্তিতে নিজের নিয়ন্ত্রণ চাই। তাই আজও এই সৃষ্টি টিকে আছে, নয়তো তা কবেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হতো। আমাদের ভিতরকার ধ্বংসাত্মক শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করার শক্তিও চাই। আমরা যেন আমাদের নিজেদের ক্ষমতার অপব্যবহার না করি। আমাদের ধ্বংসাত্মক শক্তি যেন আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়।
নবরাত্রি এবং নবদুর্গার আধ্যাত্মিক রহস্য ~ Navratri & Navadurga spiritual meaning ~ RajaYogaBD
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 navaratri
*নবরাত্রি উৎসব হলো আমাদের আন্তরিক গুপ্ত অসুর নিধনের জন্য শক্তির অবতারের উৎসব l*
*নয় দিন ধরে চলতে থাকা গায়ন, পূজন, বন্দন, শ্রদ্ধা, ভক্তি ভাবের দ্বারা মাতৃ আরাধনার উৎসব l*
🔱 *আসুন জেনে নিই, এই সর্ব দেবীর আধ্যাত্মিক রহস্য, যা জেনে আমরা জীবনে নতুন দিশার সন্ধান পাবো l*
💥 *প্রথম দেবী মাতা শৈলপুত্রী*
🔱 *হিমালয় সম দৃঢ়তা সম্পন্ন, ত্রিশূল ধারিণী দেবী, যিনি শিবের সাধনা করেন l ষাঁড়ের উপর অধিষ্ঠান দর্শায় সর্বশক্তিমান থেকে প্রাপ্ত সর্ব শক্তি, ত্রিশূল হলো জ্ঞানের সূচক অস্ত্র, পদ্ম হলো পবিত্রতার অভিব্যক্তি l*
💥 *দ্বিতীয় দেবী মা ব্রহ্মচারিণী*
🔱 *সাক্ষাৎ তপস্বিনী, নির্বিকারী জীবন হলো উদাহরণ স্বরূপ, রূপ হলো তেজস্বিনী l রাজযোগের অভ্যাসে হয়েছেন সুখ আর আনন্দদায়িনী, পরমপিতার সঙ্গে সম্বন্ধ জুড়ে হয়েছেন এই দেবী ব্রহ্মচারিণী l*
💥 *তৃতীয় দেবী চন্দ্রঘণ্টা*
*শান্তি আর সুখের দেবী l সিংহবাহিনী দর্শায় নির্ভয়তা এবং বাহাদুরী l মাতার উপর অর্ধ চন্দ্র হলো শীতলতা স্বরূপ, বিকার বিধ্বংসী আদ্যাশক্তি স্বরূপ l*
💥 *চতুর্থ মাতা কুষ্মাণ্ডা*
🔱 *জ্ঞান সূর্য শিবের আলোকে আলোকিত দেবী হলেন কুষ্মাণ্ডা l আজ্ঞান নিদ্রায় শায়িত সৃষ্টিকে ঈশ্বরীয় জ্ঞানে শক্তির প্রদানকারিণী এই দেবী সূর্যালোক অর্থাৎ সূর্যবংশীতে বিচরণ কারিণী, সিংহবাহিনী আদি শক্তি l*
💥 *পঞ্চম দেবী স্কন্দমাতা*
🔱 *স্কন্দ অর্থাৎ কার্তিকের মাতা হলেন স্কন্দমাতা l বরদান আর জীবনমুক্তি দাত্রী, কমল পুষ্পে বিরাজিতা এই দেবী l*
💥 *ষষ্ঠ দেবী কাত্যায়নী*
🔱 *যোগসাধনার আজ্ঞাচক্রে অধিষ্ঠাত্রী দেবী l ইনি পরমাত্মার আজ্ঞায় চলে মহিষাসুর রূপী বিকারের বিনাশ করেন l*
💥 *সপ্তম দেবী কালরাত্রি*
🔱 *বিকার বিরুদ্ধ কালী রূপ, শ্যামলা রং, অস্ত - ব্যস্ত কেশ, ভীষণ দর্শনা l তাঁর নির্ভয় অবস্থা হলো সাহস আর নির্ভয়তার সূচক, লৌহ সম শস্ত্র হলো দৃঢ়তার কবচ l*
💥 *অষ্টম দেবী মহাগৌরী*
🔱 *আন্তরিক সৌন্দর্যের প্রতিমূর্তি ll ঈশ্বরীয় স্মরণ, পবিত্রতার দ্বারা মুক্তি এবং জীবনমুক্তির প্রাপ্তি করান l শ্বেত - বস্ত্রধারিণী আর ডমরু - পবিত্রতা আর জ্ঞানদাত্রী l সর্বপ্রাপ্তির বরদাতা এবং ঈশ্বরীয় রাজ্য - ভাগ্য বিধাতা l*
💥 *নবম দেবী সিদ্ধিদাত্রী*
🔱 *দৈবী শক্তির বরদাতা, ঈশ্বরীয় জ্ঞানের বর্ষণকারিণী, সম্পর্কের সত্যতা প্রদানকারিণী হলেন এই দেবী l ঈশ্বরীয় জ্ঞান অমৃতের পান করান এই দেবী, নিরাকার শিব পরমাত্মার মধ্যম -- ইনিই অর্ধনারীশ্বর l*
🌻🌻 *চৈতন্য দেবীদের জ্ঞানের প্রকাশ দ্বারা আমরা করবো জ্ঞানের শৃঙ্গার l আত্মিক গুণের শৃঙ্গারে প্রত্যেক নারীই শক্তির অবতার l*🌻🌻
🙏ওম শান্তি 🙏
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
🔱🔱নবদুর্গার আধ্যাত্মিক রহস্য 🔱🔱
*নবরাত্রি উৎসব হলো আমাদের আন্তরিক গুপ্ত অসুর নিধনের জন্য শক্তির অবতারের উৎসব l*
*নয় দিন ধরে চলতে থাকা গায়ন, পূজন, বন্দন, শ্রদ্ধা, ভক্তি ভাবের দ্বারা মাতৃ আরাধনার উৎসব l*
🔱 *আসুন জেনে নিই, এই সর্ব দেবীর আধ্যাত্মিক রহস্য, যা জেনে আমরা জীবনে নতুন দিশার সন্ধান পাবো l*
💥 *প্রথম দেবী মাতা শৈলপুত্রী*
🔱 *হিমালয় সম দৃঢ়তা সম্পন্ন, ত্রিশূল ধারিণী দেবী, যিনি শিবের সাধনা করেন l ষাঁড়ের উপর অধিষ্ঠান দর্শায় সর্বশক্তিমান থেকে প্রাপ্ত সর্ব শক্তি, ত্রিশূল হলো জ্ঞানের সূচক অস্ত্র, পদ্ম হলো পবিত্রতার অভিব্যক্তি l*
💥 *দ্বিতীয় দেবী মা ব্রহ্মচারিণী*
🔱 *সাক্ষাৎ তপস্বিনী, নির্বিকারী জীবন হলো উদাহরণ স্বরূপ, রূপ হলো তেজস্বিনী l রাজযোগের অভ্যাসে হয়েছেন সুখ আর আনন্দদায়িনী, পরমপিতার সঙ্গে সম্বন্ধ জুড়ে হয়েছেন এই দেবী ব্রহ্মচারিণী l*
💥 *তৃতীয় দেবী চন্দ্রঘণ্টা*
*শান্তি আর সুখের দেবী l সিংহবাহিনী দর্শায় নির্ভয়তা এবং বাহাদুরী l মাতার উপর অর্ধ চন্দ্র হলো শীতলতা স্বরূপ, বিকার বিধ্বংসী আদ্যাশক্তি স্বরূপ l*
💥 *চতুর্থ মাতা কুষ্মাণ্ডা*
🔱 *জ্ঞান সূর্য শিবের আলোকে আলোকিত দেবী হলেন কুষ্মাণ্ডা l আজ্ঞান নিদ্রায় শায়িত সৃষ্টিকে ঈশ্বরীয় জ্ঞানে শক্তির প্রদানকারিণী এই দেবী সূর্যালোক অর্থাৎ সূর্যবংশীতে বিচরণ কারিণী, সিংহবাহিনী আদি শক্তি l*
💥 *পঞ্চম দেবী স্কন্দমাতা*
🔱 *স্কন্দ অর্থাৎ কার্তিকের মাতা হলেন স্কন্দমাতা l বরদান আর জীবনমুক্তি দাত্রী, কমল পুষ্পে বিরাজিতা এই দেবী l*
💥 *ষষ্ঠ দেবী কাত্যায়নী*
🔱 *যোগসাধনার আজ্ঞাচক্রে অধিষ্ঠাত্রী দেবী l ইনি পরমাত্মার আজ্ঞায় চলে মহিষাসুর রূপী বিকারের বিনাশ করেন l*
💥 *সপ্তম দেবী কালরাত্রি*
🔱 *বিকার বিরুদ্ধ কালী রূপ, শ্যামলা রং, অস্ত - ব্যস্ত কেশ, ভীষণ দর্শনা l তাঁর নির্ভয় অবস্থা হলো সাহস আর নির্ভয়তার সূচক, লৌহ সম শস্ত্র হলো দৃঢ়তার কবচ l*
💥 *অষ্টম দেবী মহাগৌরী*
🔱 *আন্তরিক সৌন্দর্যের প্রতিমূর্তি ll ঈশ্বরীয় স্মরণ, পবিত্রতার দ্বারা মুক্তি এবং জীবনমুক্তির প্রাপ্তি করান l শ্বেত - বস্ত্রধারিণী আর ডমরু - পবিত্রতা আর জ্ঞানদাত্রী l সর্বপ্রাপ্তির বরদাতা এবং ঈশ্বরীয় রাজ্য - ভাগ্য বিধাতা l*
💥 *নবম দেবী সিদ্ধিদাত্রী*
🔱 *দৈবী শক্তির বরদাতা, ঈশ্বরীয় জ্ঞানের বর্ষণকারিণী, সম্পর্কের সত্যতা প্রদানকারিণী হলেন এই দেবী l ঈশ্বরীয় জ্ঞান অমৃতের পান করান এই দেবী, নিরাকার শিব পরমাত্মার মধ্যম -- ইনিই অর্ধনারীশ্বর l*
🌻🌻 *চৈতন্য দেবীদের জ্ঞানের প্রকাশ দ্বারা আমরা করবো জ্ঞানের শৃঙ্গার l আত্মিক গুণের শৃঙ্গারে প্রত্যেক নারীই শক্তির অবতার l*🌻🌻
🙏ওম শান্তি 🙏
🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)